1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতকানিয়া-লোহাগাড়া মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা আলীকদমে অনুষ্ঠিত হলো ‘ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স আল্ট্রা ম্যারাথন’ লামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক বছরে ৪৫৭ নরমাল ডেলিভারি লামায় ইটভাটায় প্রশাসনের অভিযান, ৪ ইটভাটাকে ৮ লক্ষ টাকা জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়িতে বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ‘বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ’র কমিটি ঘোষণা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট শান্তিচুক্তির ২৮ বছর, যা বলছে জেএসএস আজ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে! তিন পার্বত্য জেলার স্কুলে বসছে স্টারলিংক সংযোগ কক্সবাজারের গ্রামে গ্রামে ভোটারসহ সাধারণ মানুষের ভালবাসায় সিক্ত সালাহ উদ্দিন আহমদ লামায় এইডস প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক প্রদর্শনী ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন আলীকদমে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৮ বছর পূর্তি উদযাপন থানচির দুর্গম পাহাড়ের বুলুপাড়ায় ৫৭ বিজিবি’র অর্থায়নে প্রাথমিক বিদ্যালয়

পেকুয়ায় হঠাৎ কালবৈশাখী তান্ডব, লবণ উৎপাদন ব্যাহত

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৩০০ বার পড়া হয়েছে

 

গত বেশকয়েকদিন আগে থেমে থেমে ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি বৃষ্টির কারণে পেকুয়া উপজেলায় লবণ উৎপাদন একেবারেই বন্ধ হয়ে পড়ে। একই অবস্থা লবণ উৎপাদনকারী অঞ্চল কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায়ও। কয়েকদিন বৃষ্টি না হলে কৃষকরা লোকসান মুছতে পুরোদমে মাঠে নামে লবণ উৎপাদন করতো। দুই একদিন যেতে না যেতে হঠাৎ কালবৈশাখী তান্ডব। মেঘলা আকাশ আর বৃষ্টিপাতের কারণে মাঠে মাঠে বিছানো পলিথিন মুড়িয়ে রাখতে দেখা গেছে লবণ চাষিদের। অবশ্য আধুনিক পদ্ধতির (পলিথিন পদ্ধতি) চাষিদের তেমন ক্ষতি না হলেও সনাতন পদ্ধতিতে (সরাসরি মাটিতে) যারা লবণ উৎপাদনে নেমেছেন তারা আর্থিকভাবে বেশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন।

এ বিষয়ে বিসিক কক্সবাজার লবণ শিল্প উন্নয়ন প্রকল্পের মাঠ পরিদর্শক মো. ইদ্রিস আলী বলেন, চলতি মৌসুমের বৃষ্টিপাত হয়েছে কিছু সময়ের জন্য। এজন্য লবণ উৎপাদন তিন থেকে চারদিন ব্যাহত হতে পারে। এরপর থেকে আবারো দেদারছে লবণ উৎপাদন করতে পারবেন চাষিরা। যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে দেশের একমাত্র লবণ উৎপাদনকারী অঞ্চল কক্সবাজারের ৮ উপজেলা যথাক্রমে চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার সদর, ঈদগাঁও, উখিয়া ও টেকনাফ এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালী ও আনোয়ারা উপজেলার (একাংশ) সিংহভাগ চাষি আধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করেই লবণ উৎপাদন করে থাকেন। এজন্য আধুনিক পদ্ধতির চাষিদের তেমন ক্ষতি হবে না। তবে সংখ্যায় কম হলেও সনাতন পদ্ধতির চাষিরা আর্থিকভাবে কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। কারণ তাদেরকে নতুন করে মাঠকে লবণ উৎপাদনের উপযোগী করে তুলতে হবে। তবে সেই সমস্যাও কেটে গিয়ে ফের লবণ উৎপাদন আগের অবস্থায় ফিরবে।

মগনামার লবণচাষী মোহাম্মদ আলী জানান, বৃষ্টিপাতে লবণ উৎপাদন কিছুটা ব্যাহত হবে, সেটাই স্বাভাবিক। তবে এখনো চাষিদের হাতে আরো দেড়মাসের বেশি সময় রয়েছে। এই সময়টাই হচ্ছে প্রচন্ড দাবদাহকাল। সেই দাপদাহের তাপেই দেদার লবণ উৎপাদন হবে। যদি আবহাওয়া পরিস্থিতি অনুকূলে থাকে। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও দেদার লবণ উৎপাদন হবে বলে আশা করছি আমরা।

এদিকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কালবৈশাখী তান্ডবের ফলে পল্লী বিদ্যুৎয়ের খুঁটি ভেঙে গিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

এ বিষয়ে কক্সবাজার পল্লী বিদ্যুৎয়ের পেকুয়া জোনাল অফিসের ডিজিএম প্রকৌশলী দ্বীপন বিশ্বাস বলেন, আমাদের লোকজন বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ করছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট