1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
লামায় সরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক ও উন্মুক্ত জলাশয়ে পোনা মাছ অবমুক্ত  বান্দরবানে অবৈধ সকল ইটভাটা বন্ধ রাখার নির্দেশ লোহাগাড়ায় নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কারসহ চোর আটক লামায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত আটক লামায় আমতলী কমিউনিটি ক্লিনিক’র নব নির্মিত ভবন উদ্বোধন লামায় প্রাকৃতিক দূর্যোগে আগাম প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম পরিকল্পনা বৈধকরণ সভা বান্দরবানে অক্সিজেন সংযোগে বিলম্বে ইমানুয়েল মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ রামুতে বাস ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখি সংঘর্ষে শিশুসহ নিহত ৩ জন কুতুব‌দিয়ায় এন‌সি‌পি নেতার বিরু‌দ্ধে মামলা বাংলাদেশি ১৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত লামায় রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট’র উপজেলা পর্যায়ের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত আলীকদম বিজিবি’র উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ প্রদান মিয়ানমারের অভ্যান্তরে মাইন বিস্ফোরণে রোহিঙ্গা যুবক গুরুতর আহত লামায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের মূল্যায়ন, সমাপনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে যেসব ফল

ফিচার ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ৪২৫ বার পড়া হয়েছে

সব কিছুই কমবেশি পরিবর্তিত হয়। সৃষ্টির শুরু থেকেই এমন হয়ে আসছে। এমনকি ফলও এ নিয়মের বাইরে নয়। এমন কিছু ফল আছে, যার স্বাদ-গন্ধ-রং আগে এমন ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে ফলগুলো। আসুন জেনে নেই সেসব ফল সম্পর্কে-

আপেল: আপেলের আগের বৈশিষ্ট্য এমন ছিল না। এর স্বাদ বদলে গেছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। আমরা নিয়মিত বাজার থেকে যে ফল কিনে থাকি, তা আগের চেয়ে অনেক বেশি মিষ্টি। এর আগে অনেক বেশি টক ছিল আপেলের স্বাদ।

তরমুজ: তরমুজ সব সময় মসৃণ ও লাল ছিল না। এটি জানা যায় এক চিত্রশিল্পীর একটি সদ্য কাটা তরমুজসহ বিভিন্ন রকমের ফলের ছবি দেখে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, চিত্রিত তরমুজটি আধুনিক সংস্করণের চেয়ে একেবারে আলাদা দেখাচ্ছিল। এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রজাতির তরমুজ খেয়ে থাকি, যার স্বাদ ও রং ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।

কলা: বর্তমানে বেশিরভাগ দোকানে যে কলা পাওয়া যায়, তাহলো ক্যাভেনডিশ নামে পরিচিত একটি জাত। জানা যায়, উনিশ শতকের পর থেকে অনেক ধরনের কলা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। একধরনের ছত্রাক কলার পরিবর্তনে প্রভাব ফেলেছিল।

এপ্রিকট: এপ্রিকট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের দেওয়া হতো। যা খেলে শরীরকে দীর্ঘক্ষণ পরিশ্রম করতে সাহায্য করতো। কিন্তু ফলগুলো পরিবহনের কারণে শুকিয়ে পরিবর্তন হতে শুরু করে। ফলে আস্তে আস্তে সামুদ্রিক যানবাহনে ফলটি পরিবহনের আর অনুমতি দেওয়া হয়নি। শুধু কুসংস্কারের কারণে এ জাতীয় সমস্যা দেখা দিয়েছিল।

ডুরিয়ান: ডুরিয়ান ফল সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অনেক খাবারের পাশাপাশি ওষুধ এবং মিষ্টিগুলোতে ব্যবহার করা হয়। তবে এর ভয়াবহ গন্ধের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। জার্মানির শোয়েনফুর্টে একটি পোস্ট অফিসে ডুরিয়ান ফল এসেছিল। তাতে তীব্র গন্ধ ও গ্যাসে ৬ জন শ্রমিককে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হয়েছিল। ফলে গন্ধের জন্য অনেক হোটেল এবং যানবাহনে এটির প্রবেশ নিষিদ্ধ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট