চকরিয়া প্রতিনিধি |
কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,ফুলছড়ি রেঞ্জাধিন,খুটাখালী বনবিটের সংরক্ষিত বনাঞ্চলের বিক্রিত বনভূমিতে করা রোহিঙ্গা আব্দুল্লা মোঃ হারেছ এর ঘর সহ টিনের ঘেরাবেড়া গত ১৩ জানুয়ারী সকাল ১০টায় উচ্ছেদ করেন সংশ্লিষ্ট বনবিভাগ। উচ্ছেদের কয়দিন পরে ফের ঘর বানানোর লক্ষে টিনের ঘেরাবেড়া দিয়ে প্রাচীর তৈরী করা হলেও নিরব বিট কর্মকর্তা নাজমুল। খুটাখালীর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের বাগাইন্না পাড়ায় আসা রোহিঙ্গা জাফর আলমের ছেলে রোহিঙ্গা আব্দুল্লাহ মোঃ হারেছ।তাকে অবৈধভাবে ঘর করার জন্য সহযোগিতা করছেন ওই এলাকার বনখেকো মোঃ ফারুক ও ওবাইদুল্লাহ। ১৩ জানুয়ারী উচ্ছেদে নেতৃত্ব দেন সহকারী বনসংরক্ষক ও ফুলছড়ি ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জ কর্মকর্তা রাশিক আহসান। উচ্ছেদ করার সময় রেঞ্জ কর্মকর্তা ও বিট কর্মকর্তা সহ স্টাপেরা টিটের ঘেরাবেড়া ও টিনের ছাউনির ঘরটি ভেঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে দিলেও পশ্চিম পাশের ঘেরাবেড়া না ভেঙ্গে চলে আসেন।বিধায় সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ফের চর্তুপাশে টিনের ঘেরাবেড়া দিয়ে ঘর বানানোর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন।এসব দেখেও না দেখার বান করে বসে আছেন বিট কর্মকর্তা নাজমুল। এলাকাবাসী জানান-আরেক রোহিঙ্গা আবুর কাশেমের স্ত্রী রোহিঙ্গা রিজওয়ানারা বনভূমিটি প্রায় ৫লাখ টাকায় বিক্রি করেছে তাদের আত্মীয় রোহিঙ্গা আব্দুল্লাহ মোঃ হারেছকে।এলাকাটারে রোহিঙ্গা পল্লী বানাতে চাচ্ছেন বনখেকো মোঃ ফারুক আর ওবায়দুল্লাহ। তাদের বিরুদ্ধে বন মামলা সহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে। বিট কর্মকর্তা নাজমুল জানান-গত ১৩ জানুয়ারী টিনের ঘেরাবেড়া সহ বাড়ীটি উচ্ছেদ করেছি।পরে মামলাও দিয়েছি।এখন আর কি করবো বলে জবাব দেন তিনি। ফুলছড়ির সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) শীতল পাল বলেন-উচ্ছেদের পরও যদি সেখানে কাজ করেন।তাহলে আবারো উচ্ছেদ করে প্রয়োজনীয় কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রধান সম্পাদক : বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রিয়দর্শী বড়ুয়া, প্রকাশক : প্রদীপ কান্তি দাশ, সম্পাদক : মো. নুরুল করিম আরমান, আইন বিষয়ক উপদেষ্ঠা : এ্যডভোকেট ফয়সাল আজিজ।
সম্পাদকীয় কার্ষালয় : প্রেসক্লাব ভবন (দ্বিতীয় তলা), প্রধান সড়ক, লামা পৌরসভা, বান্দরবান
ই-মেইল paharerkatha@gmail.com, মোবাইল: ০১৭৫০৪৪৪৯৯৬/০১৮১৪৮৪৫০৭৩
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত