1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
আলীকদমে অপার নির্জনতার নাম ‘চেয়ারম্যান লেক’ আলীকদমে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা দিলেন চট্টগ্রাম লায়ন্স ক্লাব গোল্ডেন সিটি ইয়াংছা উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ নাইক্ষ্যংছড়িতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা ‘২৫ অনুষ্ঠিত নাইক্ষ্যংছড়িতে যাত্রী কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠিত রামুর ডাকাত শাহীনের সহযোগী আবছার অস্ত্রসহ নাইক্ষ্যংছড়ির বিজিবির হাতে আটক   লামায় নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর’র অভিযান লামায় পাহাড় ধস, লামামুখ – রাজবাড়ী সড়ক যোগাযোগ বন্ধ লামার গজালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবধর্ণা লামায় প্রান্তিক কৃষক ও বেকার নারীদের উন্নয়নে বিনামুল্যে গাছের চারা, গবাদিপশু, সেলাই মেশিন ও আর্থিক অনুদান মিয়ানমারের বিদ্রোহি আরাকান আর্মির গোলাগুলিতে ছোঁড়া গুলি এসে পড়লো এপারে নাইক্ষ্যংছড়িতে জেলা পরিষদের উদ্দ্যোগে গবাদিপশুর, সেলাই মেশিন ও অর্থ বিতরণ করেন এ্যাড. আবুল কালাম  লামায় জীনামেজু টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট’র কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত লামায় পর্যটন কটেজে এক পর্যটকের আত্মহত্যা লামায় পরিবেশ বিধ্বংসী ৬ লাখ ২৭ হাজার গাছের চারা ধ্বংস কার্যক্রম শুরু

কক্সবাজারের মাত্র ৬ হোটেলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, বাড়ছে সমুদ্র দূষণ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২১৭ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি |

পর্যটন শহর কক্সবাজারের ৫ শতাধিক হোটেল-মোটেলের মধ্যে মাত্র ছয়টিতে আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (এসটিপি) রয়েছে বলে জানিয়েছে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। এসটিপি না থাকায় অধিকাংশ হোটেল-মোটেলের বর্জ্যের কারণে সমুদ্রের দূষণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। পাশাপাশি পরিবেশের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

বুধবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য এসটিপি ও ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের লক্ষ্যে বিভিন্ন অংশীজন নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এ তথ্য জানান, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার।

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মাল্টিপারপাস হল রুমের এ সভায় সভাপতির বক্তব্যে চেয়ারম্যান বলেন, ১৩৪টি হোটেলকে এসটিপি স্থাপনের জন্য চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে মাত্র ছয়টি হোটেল এসটিপি স্থাপন এবং ৩৯টি হোটেল তিন চেম্বারবিশিষ্ট সেপটিক ট্যাংক স্থাপন করে। বাকি ৮৯টি হোটেল-মোটেলের কাছ থেকে কোনো ধরনের তৎপরতা দেখা যায়নি।

তিনি বলেন, আগে এসটিপি, ইটিপি স্থাপন সম্পর্কে অবগত না থাকায় এরই মধ্যে হোটেল-মোটেল জোনে অনেক বহুতল ভবন নির্মাণ হয়ে গেছে যা অপসারণের সুযোগ নেই। তাই সেন্ট্রাল এসটিপি স্থাপন করা প্রয়োজন। এ বিষয়ে বহুমুখী উদ্যোগ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার আর্থিক সহায়তা গ্রহণের মাধ্যমে বিষয়টি বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এ বিষয়ে কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য গবেষণা প্রয়োজন রয়েছে। এসটিপি স্থাপনের জন্য কর্তৃপক্ষ বিষয়টি এরই মধ্যে জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছে এবং এ বিষয়ে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রকৌশল) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. খিজির খান বলেন, মন্ত্রণালয় হতে ভবন নির্মাণের আগে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের হতে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র এবং ইমারতের নকশা অনুমোদনের সময় এসটিপি নির্মাণের বিষয়টি শর্ত আরোপ করা হয়। অনুমোদিত নকশার ব্যত্যয় লক্ষ করা গেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কক্সবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কক্সবাজারে এসটিপি নির্মাণে অর্থায়নের বিষয়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এরই মধ্যে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

সভায় কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উপ-নগর পরিকল্পনাবিদ তানভীর হাসান রেজাউল, বাংলাদেশ শ্রিম্প হ্যাচারি অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম, কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউজ মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার ও সাধারণ সম্পাদক সেলিম নেওয়াজ বক্তব্য দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট