ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় চলমান মেগাপ্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন শেষ হলে তা কেবল কক্সবাজার নয়, পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। সোমবার (২৯ মে) সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত চিংড়ি মহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে এমন মতামত ব্যক্ত করেন তিনি।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজারে সী-ফুড কেন্দ্রিক অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা সম্ভব হলে হিমায়িত ও জীবন্ত মাছ, চিংড়ি এবং অন্যান্য সী-ফুড রফতানি আরও গতি লাভ করবে। এছাড়াও কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, টেকনাফসহ কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় চলমান মেগাপ্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন শেষ হলে তা কেবল কক্সবাজার নয়, পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
মন্ত্রী বলেন, সুনীল অর্থনীতিতে কক্সবাজারের সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই সরকার সেখানে ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট স্থাপন করে। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েই সরকার উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে, এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা আছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্লু-ইকোনমি তথা সুনীল অর্থনীতি বাস্তবায়নের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়ে মুখ্য সচিবের সভাপতিত্বে সরকার ‘সমুদ্র সম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সমন্বয় কমিটি’ গঠন করেছে। ইতোমধ্যেই ব্লু-ইকোনমি বাস্তবায়নে বিবিধ পরিকল্পনাও গ্রহণ করেছে সরকার।
ভূমি সচিব মো. খলিলুর রহমান ছাড়াও সভায় অন্যদের মধ্যে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলম, কক্সবাজার-২ (কুতুবদিয়া-মহেশখালী) আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরীসহ ভূমি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং জেলা পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ও চিংড়ি চাষে সংশ্লিষ্ট অংশীজন উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান সম্পাদক : বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রিয়দর্শী বড়ুয়া, প্রকাশক : প্রদীপ কান্তি দাশ, সম্পাদক : মো. নুরুল করিম আরমান, আইন বিষয়ক উপদেষ্ঠা : এ্যডভোকেট ফয়সাল আজিজ।
সম্পাদকীয় কার্ষালয় : প্রেসক্লাব ভবন (দ্বিতীয় তলা), প্রধান সড়ক, লামা পৌরসভা, বান্দরবান
ই-মেইল paharerkatha@gmail.com, মোবাইল: ০১৭৫০৪৪৪৯৯৬/০১৮১৪৮৪৫০৭৩
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত