1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতকানিয়া-লোহাগাড়া মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা আলীকদমে অনুষ্ঠিত হলো ‘ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স আল্ট্রা ম্যারাথন’ লামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক বছরে ৪৫৭ নরমাল ডেলিভারি লামায় ইটভাটায় প্রশাসনের অভিযান, ৪ ইটভাটাকে ৮ লক্ষ টাকা জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়িতে বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ‘বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ’র কমিটি ঘোষণা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট শান্তিচুক্তির ২৮ বছর, যা বলছে জেএসএস আজ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে! তিন পার্বত্য জেলার স্কুলে বসছে স্টারলিংক সংযোগ কক্সবাজারের গ্রামে গ্রামে ভোটারসহ সাধারণ মানুষের ভালবাসায় সিক্ত সালাহ উদ্দিন আহমদ লামায় এইডস প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক প্রদর্শনী ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন আলীকদমে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৮ বছর পূর্তি উদযাপন থানচির দুর্গম পাহাড়ের বুলুপাড়ায় ৫৭ বিজিবি’র অর্থায়নে প্রাথমিক বিদ্যালয়

কক্সবাজারে বন্যায় ৬২২ কোটি টাকার ক্ষতি : জেলা প্রশাসনের প্রতিবেদন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩
  • ২৬১ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি |

কক্সবাজারে ভয়াবহ বন্যায় যোগাযোগ, কৃষি, শিক্ষা, পর্যটন ও মৎস্য খাতে প্রায় ৬২২ কোটি টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে সরকারিভাবে জানানো হয়েছে। তবে অনেকের ধারণা-চকরিয়া-পেকুয়ার অধিকাংশ মৎস্য ঘের, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ঘরবাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হিসাব করলে তা হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানান, বন্যা-পরবর্তী সময়ে জেলার ৬০টি ইউনিয়নে পর্যবেক্ষণ শেষে ৬২১ কোটি ৯১ লাখ ৭৭ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে। বন্যায় ১ লাখ ২ হাজার ৬০৮টি পরিবারের ৫ লাখ ১৩ হাজার ৪০ সদস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় বন্যার পানিতে ডুবে এবং পাহাড়ধসের ঘটনায় ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) কাছে পাঠানো জেলা প্রশাসনের প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ও ত্রাণ শাখার দেওয়া তথ্যমতে, ৭ আগস্ট টানা বর্ষণ শুরু হলে কয়েকটি উপজেলায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটে। একই সঙ্গে পাহাড়ি ঢলের পানিতে নিুাঞ্চল প্লাবিত হয়। বিশেষ করে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় প্রায় সব ইউনিয়ন পানির নিচে তলিয়ে যায়। কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং বিভিন্ন উপসড়কের যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুসারে, বন্যায় জেলায় ৫০৬ দশমিক ২৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা প্লাবিত হয়। এতে ৩ হাজার ১৮০টি ঘর, ১২ হাজার ২৩৯ দশমিক ৫ হেক্টর ফসলি জমি, ২২টি কালভার্ট, ২৬টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ১২ হাজার ৬২৩টি নলকূপ এবং ২৮ হাজার ৯৩৬টি লেট্রিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া পানিতে ৪২টি ছাগল, ৩২টি গরু, একটি মহিষ, ১ হাজার ১১৬টি হাঁস এবং ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯১০টি মুরগি মারা যায়। ২৪ দশমিক ৯৮ কিলোমিটার পাকা সড়ক, ৪৯ দশমিক ২৯ কিলোমিটার আধা-পাকা সড়ক এবং ১২৪ দশমিক ৮০ কিলোমিটার কাঁচা সড়ক, ৭৭ দশমিক শূন্য ৫ কিলোমিটার বিদ্যুৎ লাইন, ৪৮টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, ৯ দশমিক ৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ও ১৮২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া পুকুর, দিঘি, খামার ও চিংড়ি ঘের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যায় ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে ১৫টি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট