স্টাফ রিপোর্টারঃ
চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নস্হ মালুমঘাট বাজারের কফিলের ভাংগারি দোকান থেকে চোরাই বৈদ্যুতিক মালামাল উদ্ধার করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সোমবার দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লাগোয়া মালুমঘাট বাজারেের উত্তর পাশে ফিশারীঘাট ভাংগারি দোকান থেকে বৈদ্যুতিক মালামাল উদ্ধার করা হয়।
স্হানীয় কয়েকজন সচেতন ব্যক্তি জানান,এই ভাংগারি দোকানী কফিল অনেক আগে থেকে বিভিন্ন চোরাই মালামাল হজম করে ফায়দা হাসিল করে আসছে।এমতাবস্থায় সোমবার দুপুরে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তারা বৈদ্যুতিক চোরাই মালামাল উদ্ধার করেন।প্রশংসিত কাজ করেছেন তারা।তবে তারা যে হাতেনাতে চোর সহ চোরাই মালামাল বহনকারী ভ্যান ধরেও রাখতে পারেনি।তাদেরকে দমক দিয়ে চোর আর ভ্যান ছিনাই নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে যাওয়া টাই তারা ব্যর্থ কর্মকর্তা বলে আখ্যাও করেছেন।আটক চোর আর ভ্যান কেমনে উধাও হয়,রহস্য কি বলে প্রশ্ন ছুটছেন স্হানীয়রা।
খুটাখালী পল্লী বিদ্যুৎ তদন্ত কেন্দ্রের ইনর্চাজ মোঃরফিকুল ইসলাম ও ডুলাহাজারা তদন্ত কেন্দ্রের ইনর্চাজ অচিন্ত কুমার মল্লিক জানান,গোপন সংবদের ভিত্তিতে জানতে পেরে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থল মালুমঘাট বাজারে ফিশারীঘাট খুটাখালী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেদাকচ্ছপিয়া এলাকার আব্দুর রহিমের ভাংগাারি দোকানের সামনে ট্রাকে ভাংগারি মালামাল তোলার সময় চুরি হওয়া বৈদ্যুতিক মালামাল উদ্ধার করি।তৎমধ্য ছিল স্ট্রীল ক্রমআর্ম ৩টি,স্ট্রীল ব্রেস ৬টি,ক্রমআর্সপিন ৬টি,ডাবল আমিং বোল্ট ২টি ও মেশিন বোল্ট ২টি উদ্ধার করা হয়েছে সঙ্গে একটি ভ্যান জব্দ সহ ২জন চোরকে আটক করা হয়।কিছুক্ষণ পরে কয়েকজন অচেনা লোক এসে আটক চোর দুইজন সহ ভ্যানটি অজান্তে নিয়ে পালিয়ে যায়।পরে পুলিশ আসলে জব্দকৃত মালামাল জব্দ করে ভাংগারী দোকানীর নামে মামলা রুজু করি।এই মামলায় কফিল সহ অজ্ঞাত আরো কয়েক জনকে আসামি করা হয়।উদ্ধারকৃত মালামাল চুরি পূর্বেও প্রায় ১০ স্পেন তারও চুরি হয়েছিল।
চকরিয়া থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) জাবেদ মাহমুদ বলেন,বৈদ্যুতিক চোরাই মালামাল উদ্ধারের বিষয়ে ১জনকে লিখিত সহ অজ্ঞাত আসামি দিয়ে জোনাল কর্মকর্তা মামলা দায়ের করেছেন।সুতরাং দায়েরকৃত মামলার আসামিকে ধরতে পুলিশ মাঠে অভিযান অব্যাহত রেখেছেন।