এই ২ কিলোমিটার সড়ক দিয়ে উত্তর লম্বরীর ২০ হাজার মানুষকে যাতায়াত করে হয়। এলাকার ভুক্তভোগি একাধিক ব্যক্তি এই প্রতিবেদককে বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ছেলে মেয়েরা সড়কের পাশে অবস্থিত হযরত ফাতেমাতু জোহরা (র.) আর্দশ বালিকা ও নুরানী মাদ্রাসায় যাতায়াত করে। এ ছাড়া এলাকার লোকজনদের জীবন জীবিকার একমাত্র পথ সাগরে মাছ শিকারের জন্য এই সড়ক দিয়ে যাতায়ত করতে হয় করতে হয়। প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা, এমন কি রাতেও সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এর পাশাপাশি টেকনাফ কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভে সড়ক দিয়ে জেলা ও উপজেলা সদরে মামলা, মোকদ্দমা ও গুরুত্বপূর্ণ কাজে যেতে হয়। এই সড়ক ছাড়া যাওয়ার কোন পথ নেই। আমরা এই সড়ক সংস্কার ও বাঁশের সাঁকোর পরিবর্তে টেকসই পাকা ব্রিজ নির্মাণের জন্য জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন সংস্থার কাছে বারবার দাবি করে আসছি। কিন্তু এখনো কোনো কাজ হয়নি। বর্ষা আসলে এ সড়ক দিয়ে কাঁদা ভেংগে বাঁশের সাঁকো বরাবর গেলে জোয়ারের পানি না কমা পর্যন্ত সাঁকোর উভয় পাশে বসে থাকতে হয়। এতে সাগর থেকে আহরিত মাছ পঁচে যায়।
এ ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য জালাল আহম্মদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, সড়ক সংস্কার কাজ দ্রুতই শুরু হবে। তবে ব্রিজ নির্মাণের ব্যাপারে এনজিও সংস্থার কাছে গিয়ে ছিলাম। কিন্তু কাজ হয়নি।
টেকনাফ উপজেলায় সহকারী প্রকৌশলী আলাউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন বাঁশের সাঁকোর পরিবর্তে টেকসই মজবুদ ব্রিজ নির্মাণের ব্যাপারে প্রকল্প প্রস্তাব উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। অনুমতি আসলেই নির্মাণ কাজ শুরু হবে।