1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০৬:৫০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
লামা উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার এ্যাডহক কমিটি গঠন থানচিতে খেয়াং নারী হত্যার প্রতিবাদে লামায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশ আলীকদমে জাল সনদ তৈরির দায়ে ফটোকপি দোকান সিলগালা, ২০ হাজার টাকা জরিমানা লামায় জব্দকৃত বালুর নিলাম বন্ধের দাবী জানিয়ে জেলা প্রসাশক বরাবরে আবেদন লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা নির্ধারণ পরিবেশ অধিদপ্তরের থামচিতে এক নারীর লাশ উদ্ধার চকরিয়ায় বন্যহাতির আক্রমণে নিহত বৃদ্ধ লামায় টমটমের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু লামায় বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন’র কর্মবিরতি পালন লোহাগাড়ায় জাল টাকার নোটসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ঈদগাঁওয়ে চার মাসেও বই পায়নি শিক্ষার্থীরা লামা বিভাগের মাতামুহুরী বাঁশ মহাল নিলাম না দেয়ায় কোটি টাকা রাজস্ব বঞ্চিত সরকার লামায় ১০ জুয়াড়ি আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে জেল-জরিমানা লামায় রাহবার ফাউন্ডেশন’র ফ্রী চিকিৎসা পেলেন অর্ধ শতাধিক নারী পুরুষ মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ১০ পাচারকারী

দীঘিনালার দুর্গম গ্রামে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের পাকা ঘর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০২৩
  • ২৫৯ বার পড়া হয়েছে

 

দীঘিনালা প্রতিনিধি ।

 

দীঘিনালা উপজেলার বোয়ালখালী ইউনিয়নের দূর্গম চাপ্পাপাড়া গ্রাম। এ গ্রামে বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি। পিছিয়ে পড়া গ্রামের সবাই নিম্ন আয়ের লোকজন। সম্প্রতি এ গ্রামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের পাকা ঘর ৭টি পরিবারকে প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে একটি ডিপ টিউবওয়েল প্রদান করা হয়েছে। যাতে করে গ্রামবাসী সহজেই পানি উত্তোলন করতে পারেন। তার জন্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি জেনারেটর প্রদান করা হয়েছে। এখন এ গ্রামের ৩০টি পরিবারের বিশুদ্ধ পানির সমস্যা সমাধান হয়েছে।

চাপ্পাপাড়া গ্রামের পাশাপাশি উপজেলার ৬০টি গ্রামের ৫০০ হতদরিদ্র পরিবারকে পাকা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। ওই গ্রামগুলোতেও পাকা ঘরের বাসিন্দাদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিদ্যুৎ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া গ্রামের নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে সেলাই মেশিনও দেওয়া হয়েছে।

এ সময় চাপ্পাপাড়ার রিন বালা ত্রিপুরা মেশিনে কাপড় সেলাই করতে করতে বলেন, ‘আমার ঘরটি একেবারেই ভাঙাচোরা ছিল। স্বামী বানেশ্বর ত্রিপুরা দিনমজুর। বৃষ্টি হলে ঘরে পানি ঢুকত। ছেলে-মেয়েদের বই খাতা ভিজে যেত। এখন পাকা ঘরে অনেক সুখে আছি। বাড়ির উঠানেই সুপেয় পানির ব্যবস্থা হয়েছে।’

সম্প্রতি উপজেলার চাপ্পাপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, গ্রামের নারীরা কলসি নিয়ে ট্যাংক থেকে পানি সংগ্রহ করছেন। পানি নিতে আসা ক্ষমাতি ত্রিপুরা (২৬) বলেন, ‘পাকা ঘরের পাশাপাশি আমাদের পানির কষ্ট দূর হয়েছে।’

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরাফাতুল আলম বলেন, ‘চাপ্পাপাড়া গ্রামের অধিকাংশ মানুষ হতদরিদ্র। সেখানে পাকা ঘর নির্মাণের পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে গভীর নলকূপ ও পানির ট্যাংক স্থাপন করে দেয়া হয়েছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট