1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
এন.ওয়াই.এম ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের পারিবারিক গাভী পালন প্রশিক্ষণ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে কেন রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি বান্দরবান ৩০০নং আসনে জাবেদ রেজাকে প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে লামায় বর্ণাঢ্য পদযাত্রা ফের সারা দেশে ভূমিকম্প অনুভূত দু’জন প্রতিবন্ধীর পাশে দাঁড়ালেন সাতকানিয়া–লোহাগাড়ায় মানবিক ফাউন্ডেশন লামায় এপেক্স ক্লাব’র শিক্ষা সামগ্রী সেলাই মেশিন প্রদান আলীকদমে মাতামুহুরি নদী থেকে লাশ উদ্ধার  লামায় এনসিপি’র উদ্যোগে আন্ত উপজেলা ক্রিকেট টুর্নামেন্ট’র উদ্ভোধন বান্দরবান ৩০০ নং আসনের প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে আলীকদমে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা লামায় কোমর পানি পেরিয়ে শিক্ষার্থীদের যেতে হয় বিদ্যালয়ে, ব্রীজের দাবী এলাকাবাসীর লামার মিরিন্জা ভ্যালীতে আগুনে পুড়ে গেল জুৃম ঘর লামায় স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক সংষ্কার করলেন টমটম মালিক ও চালকরা সারা দেশে ভূমিকম্প অনুভূত, নিহত ৪ বিএনপি যেসব আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করতে পারে লামায় সড়কে গাড়ি উল্টে চালক নিহত

দীঘিনালার দুর্গম গ্রামে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের পাকা ঘর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০২৩
  • ৩৮৯ বার পড়া হয়েছে

 

দীঘিনালা প্রতিনিধি ।

 

দীঘিনালা উপজেলার বোয়ালখালী ইউনিয়নের দূর্গম চাপ্পাপাড়া গ্রাম। এ গ্রামে বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি। পিছিয়ে পড়া গ্রামের সবাই নিম্ন আয়ের লোকজন। সম্প্রতি এ গ্রামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের পাকা ঘর ৭টি পরিবারকে প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে একটি ডিপ টিউবওয়েল প্রদান করা হয়েছে। যাতে করে গ্রামবাসী সহজেই পানি উত্তোলন করতে পারেন। তার জন্যে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি জেনারেটর প্রদান করা হয়েছে। এখন এ গ্রামের ৩০টি পরিবারের বিশুদ্ধ পানির সমস্যা সমাধান হয়েছে।

চাপ্পাপাড়া গ্রামের পাশাপাশি উপজেলার ৬০টি গ্রামের ৫০০ হতদরিদ্র পরিবারকে পাকা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানায় উপজেলা প্রশাসন। ওই গ্রামগুলোতেও পাকা ঘরের বাসিন্দাদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিদ্যুৎ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া গ্রামের নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে সেলাই মেশিনও দেওয়া হয়েছে।

এ সময় চাপ্পাপাড়ার রিন বালা ত্রিপুরা মেশিনে কাপড় সেলাই করতে করতে বলেন, ‘আমার ঘরটি একেবারেই ভাঙাচোরা ছিল। স্বামী বানেশ্বর ত্রিপুরা দিনমজুর। বৃষ্টি হলে ঘরে পানি ঢুকত। ছেলে-মেয়েদের বই খাতা ভিজে যেত। এখন পাকা ঘরে অনেক সুখে আছি। বাড়ির উঠানেই সুপেয় পানির ব্যবস্থা হয়েছে।’

সম্প্রতি উপজেলার চাপ্পাপাড়া গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, গ্রামের নারীরা কলসি নিয়ে ট্যাংক থেকে পানি সংগ্রহ করছেন। পানি নিতে আসা ক্ষমাতি ত্রিপুরা (২৬) বলেন, ‘পাকা ঘরের পাশাপাশি আমাদের পানির কষ্ট দূর হয়েছে।’

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরাফাতুল আলম বলেন, ‘চাপ্পাপাড়া গ্রামের অধিকাংশ মানুষ হতদরিদ্র। সেখানে পাকা ঘর নির্মাণের পাশাপাশি উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে গভীর নলকূপ ও পানির ট্যাংক স্থাপন করে দেয়া হয়েছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট