1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
এন.ওয়াই.এম ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের পারিবারিক গাভী পালন প্রশিক্ষণ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে কেন রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি বান্দরবান ৩০০নং আসনে জাবেদ রেজাকে প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে লামায় বর্ণাঢ্য পদযাত্রা ফের সারা দেশে ভূমিকম্প অনুভূত দু’জন প্রতিবন্ধীর পাশে দাঁড়ালেন সাতকানিয়া–লোহাগাড়ায় মানবিক ফাউন্ডেশন লামায় এপেক্স ক্লাব’র শিক্ষা সামগ্রী সেলাই মেশিন প্রদান আলীকদমে মাতামুহুরি নদী থেকে লাশ উদ্ধার  লামায় এনসিপি’র উদ্যোগে আন্ত উপজেলা ক্রিকেট টুর্নামেন্ট’র উদ্ভোধন বান্দরবান ৩০০ নং আসনের প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে আলীকদমে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা লামায় কোমর পানি পেরিয়ে শিক্ষার্থীদের যেতে হয় বিদ্যালয়ে, ব্রীজের দাবী এলাকাবাসীর লামার মিরিন্জা ভ্যালীতে আগুনে পুড়ে গেল জুৃম ঘর লামায় স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক সংষ্কার করলেন টমটম মালিক ও চালকরা সারা দেশে ভূমিকম্প অনুভূত, নিহত ৪ বিএনপি যেসব আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করতে পারে লামায় সড়কে গাড়ি উল্টে চালক নিহত

নাইক্ষ্যংছড়িতে ৩য় পর্যায়ে অবশিষ্ট ও ৪র্থ পর্যায়ে নির্ধারিত জমিওগৃহ হস্তান্তর উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৭৩ বার পড়া হয়েছে

সানজিদা আক্তার রুনা, নাইক্ষ্যংছড়ি | 

বাংলাদেশের একজন মানুষ গৃহহীন থাকবে না মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামী ২২ মার্চ বুধবার সারাদেশে এক যুগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৩য় পর্যায়ের অবশিষ্ট ও ৪র্থ পর্যায়ের নির্ধারিত গৃহসমূহ উপকারভোগী পরিবারের নিকট জমি সহ গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রশাসন। ১৭ মার্চ (শুক্রবার) সকাল সাড়ে ১০টায় নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মার অফিস কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা বলেন, “নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় সর্বশেষ মাঠ জরিপ অনুযায়ী বর্তমানে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার সংখ্যা ৬৮৭ জন। ১ম,২য়,ও ৩য় পর্যায়ে পুনর্বাসন করা হয়েছে ২০৯ টি পরিবার। চলমান ৪র্থ পর্যায়ে ২য় কিস্তিতে ইতিমধ্যে ৫০টি পরিবার কে পুনর্বাসিত করা হয়েছে। তাদের কে আগামী ২২ মার্চ আনুষ্ঠানিক ভাবে সনদ বিতরণ করা হবে। এতে পার্বত্য অঞ্চলের জন্য বিশেষ ডিজাইনের মাচাং ঘর ১৫টি এবং সেমি পাকা ৩৫টি ঘর রয়েছে। তিনি আরও বলেন ৪র্থ পর্যায়ে ২য় কিস্তিতে পাওয়া আরও ৬০টি ঘরের কাজ চলমান রয়েছে। তন্মধ্যে ২৫ টি মাচাং ঘর ও ৩৫ টি সেমি পাকা ঘর রয়েছে। ১ম থেকে ৪র্থ পর্যায়ের সর্বমোট ২৫৯ টি ঘরের মধ্যে সোনাইছড়ি ইউনিয়নে ৫৭টি ঘুমধুম ইউনিয়নে ৭৮ টি বাইশারী ইউনিয়নে ৫২ টি দোছড়ি ইউনিয়নে ২৯ টি এবং সদর ইউনিয়নে ৩৩ টি ঘর প্রদান করা হয়েছে। চলমান ঘরের মধ্যে সোনাইছড়ি ইউনিয়নে মাচাং ঘর ৭ টি সেমি পাকা গৃহ ৫ টি সদর ইউনিয়নে ১১ টি সেমি পাকা ঘর দোছড়ি ইউনিয়নে ১২ টি মাচাং ঘর ৩ টি সেমি পাকা বাইশারী ইউনিয়নে ৬ টি মাচাং ঘর ও ৫ টি সেমি পাকাঘর ঘুমধুম ইউনিয়নে ১১ টি সেমি পাকা ঘরসহ সর্বমোট ৬০ টি পরিবার ঘর ও জমি উপহার পাবেন। এই কর্মযজ্ঞকে সফল করতে উপজেলা প্রশাসনের সাথে সরাসরি কাজ করছেন সম্মানিত উপজেলা চেয়ারম্যানসহ জনপ্রতিনিধিগণ। তিনি আগামী ২২ মার্চ বুধবার শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে সকাল ৯ টায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সকলের উপস্থিতি কামনা করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট