কক্সবাজারের পেকুয়ায় টাকার বিনিময়ে সংরক্ষিত বনভূমি বিক্রি করে দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে বারবাকিয়া বনবিট কর্মকর্তা আমির হোসেন গজনবীর বিরুদ্ধে। সরেজমিনে দেখা গেছে, বারবাকিয়া বনবিট এলাকায় সম্প্রতি অন্তত ৫০টি নতুন ঘর উঠেছে। নির্মাণাধীন আছে আরো ১০-১৫টি ঘর। প্রতিটি ঘর বানাতে গাছ কেটে উজাড় করে ফেলা হচ্ছে সংরক্ষিত বন। শিলখালী ইউনিয়নের সাপেরঘারা এলাকায় নির্মিত হচ্ছে দুই রুমের একটি পাকা ঘর। বাড়িটি নির্মাণ করছেন ওই এলাকার সেলিম।
সেলিম বলেন, ঘরটি নির্মাণ করার আগে বিট কর্মকর্তা গজনবী আমার সাথে দেখা করে চল্লিশ হাজার টাকা দাবি করে। আমি প্রথমে বিশ হাজার, পরে দুই দফায় আরো দশ হাজার টাকা দিই। এরপর তিনি আমাকে ঘর করার অনুমতি দেন।
এ ব্যাপারে বারবাকিয়া বনবিট কর্মকর্তা আমীর হোসাইন গজনবী বলেন, বিষয়টি আমি জানি। আপনি এখন নিউজ করিয়েন না। আমাকে দুইদিন সময় দেন। তাদের সাথে কথা বলে আমি আপনার জন্য সম্মানীর ব্যবস্থা করবো। এ বিষয়ে বারবাকিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা হাবিবুল হক বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।