1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ১১:৫০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
লামায় জব্দকৃত বালুর নিলাম বন্ধের দাবী জানিয়ে জেলা প্রসাশক বরাবরে আবেদন লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে ১৬ লাখ টাকা জরিমানা নির্ধারণ পরিবেশ অধিদপ্তরের থামচিতে এক নারীর লাশ উদ্ধার চকরিয়ায় বন্যহাতির আক্রমণে নিহত বৃদ্ধ লামায় টমটমের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু লামায় বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশন’র কর্মবিরতি পালন লোহাগাড়ায় জাল টাকার নোটসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ঈদগাঁওয়ে চার মাসেও বই পায়নি শিক্ষার্থীরা লামা বিভাগের মাতামুহুরী বাঁশ মহাল নিলাম না দেয়ায় কোটি টাকা রাজস্ব বঞ্চিত সরকার লামায় ১০ জুয়াড়ি আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে জেল-জরিমানা লামায় রাহবার ফাউন্ডেশন’র ফ্রী চিকিৎসা পেলেন অর্ধ শতাধিক নারী পুরুষ মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ১০ পাচারকারী থানচির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করলেন বিজিবি খাগড়াছড়িতে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে গ্রেফতার ২ বান্দরবানে শতাধিক শিক্ষার্থীরা পেলেন এপেক্স ক্লাব’র শিক্ষা উপকরণ

বান্দরবানে সন্তানের পিতৃ স্বীকৃতি পেতে নাবালিকা মায়ের জীবন যুদ্ধ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ২২১ বার পড়া হয়েছে
পাহাড়ের কথা ডেস্ক ।

বান্দরবানে একমাত্র সন্তানের পিতৃ স্বীকৃতি পেতে কন্যা সন্তান নিয়ে আদালতসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এক নাবালিকা মা। স্থানীয়রা জানায়, বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউপির কাইচতলি এলাকার বাসিন্দা মো. ইউছুফের মেয়ে মিতু আক্তার (১৭)। ২০২১ সালের ৩০ মে মিতু আক্তারের বয়স যখন ১৩ বছর ওই সময় একই এলাকার বাসিন্দা মো. বদিউল আলমের ছেলে মু.রফিকুল আলম ইমনের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে শারিরীক মেলামেশা হয় তাদের। মিতু আক্তারের শারিরীক পরিবর্তন দেখা দিলে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। তখন মিতু প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়ায় প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর তাদের বিয়ে করানো হবে মর্মে সামাজিক ভাবে সমাধান করা হয়।

আরো জানা গেছে, পরবর্তীতে উভয়ের পরিবারের সম্মতিতে রিতু আক্তার তার স্বামী মু. রফিকুল আলম ইমনের বাড়িতে বসবাস করে আসছিল এবং সে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেয়। যার বর্তমান বয়স আড়াই বছর। রিতু আক্তারের কাছে বিয়ের কাবিননামা না থাকায় স্বামী মু. রফিকুল আলম কন্যা শিশু ও রিতু আক্তারকে অস্বীকার করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। রিতু আক্তার প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়ায় মেয়ে মিতু আক্তারের স্বামী ও কন্যা শিশুটির পিতৃ পরিচয় আদায়ের লক্ষ্যে মিতু আক্তারের মা দিলারা বেগম বাদি হয়ে চলতি মাসের ৪ তারিখ বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে ধর্ষণের অভিযোগে মু. রফিকুল আলম ইমনসহ তার পরিবারের ৪ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।

সদর উপজেলার কাইচতলি এলাকার বাসিন্দা ও সামাজিক সর্দার মনছুফ আলী জানান, ২০২১ সালে রিতু আক্তার ও ইমনের শারিরীক সম্পর্কের কারনে রিতু গর্ভবতি হওয়ায় প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর উভয়ের বিয়ে করানো হবে মর্মে বিষয়টি সামাজিক ভাবে সমাধান করা হয়েছিল। এরই মধ্যে উভয়ের পরিবারের সম্মতিতে রিতু আক্তার স্ত্রী হিসেবে ইমনের বাড়িতে বসবাস করে আসছিল। পরবর্তীতে ইমন ও তার পরিবার তাদের সকল সম্পর্ক অস্বীকার করে।

এই বিষয়ে বান্দরবান নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের আইনজীবী শাহনেওয়াজ চৌধুরী আরও বলেন, আদালতে মামলা দায়েরের প্রেক্ষিতে অভিযুক্তের ডিএনএ সংগ্রহের আদেশ প্রদান করেছে আদালত। সূত্র-পাহাড়বার্তাডটকম

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট