1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০৪:২৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
লামায় তুলা চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাধারণ তুলা কৃষক প্রশিক্ষণ লামার ফাইতং ইউনিয়নে কৃষক দলের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন নাইক্ষ্যংছড়িসীমান্তের ঘুমধুমে ইয়াবাসহ এক রোহিঙ্গা যুবক আটক নয়াপাড়া কৃষি কল্যাণ সমবায় সমিতির উদ্যোগে বার্ষিক পূর্ণমিলনী ও সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত আজিজনগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান’র শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝরনায় নিখোঁজ ছাত্র মেহরাবের লাশ ৪ দিনে মিলল রেজুব্রীজে আলীকদম সেনাবাহিনীর অভিযানে ৯ পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক, বিপুল অস্ত্র উদ্ধার রাঙামাটি পুলিশ উদ্ধার করলেন হারানো ৩০টি মোবাইল চকরিয়ার সাবেক এমপি জাফর আলম ১৮ দিনের রিমান্ডে রামুতে বন্যহাতির হামলায় প্রাণ গেল শিশুর রামুতে পাহাড় ধসে শ্রমিকের মৃত্যু লামায় শিশু উন্নয়ন প্রকল্পের পুষ্টিকর খাদ্য ও শিক্ষা সরঞ্জাম পেলেন ৩২৩ শিশু শিক্ষার্থী উখিয়ার ইউএনও, পেশাদারিত্ব ও কর্মগুণে নাগরিক সেবায় আলো ছড়াচ্ছেন লামায় কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজ’র সাফল্য, মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেন ২৫ শিক্ষার্থী বন্ধ হয়ে গেল লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ির সিনেমা হল : রইল না আর এ তিন উপজেলার চিত্তবিনোদনের কোন ব্যবস্থা

রাঙ্গামাটির ৪ উপজেলায় ম্যালেরিয়ার দাপট..

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩
  • ২৪৭ বার পড়া হয়েছে
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি |

ডেঙ্গুর আশংকা না থাকলেও পাহাড়ী জেলা রাঙামাটিতে চোখ রাঙাচ্ছে ম্যালেরিয়া। ভারতের মিজোরাম ও ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তবর্তী রাঙামাটি জেলার ৪টি উপজেলা জুরাছড়ি, বরকল, বাঘাইছড়ি, বিলাইছড়িতে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেড়েছে। এরমধ্যে জুরাছড়ি উপজেলা রয়েছে ম্যালেরিয়ার হটস্পটে। গত জুন মাসেই এই উপজেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ২৩৭। তবে, আশার কথা হচ্ছে কোন মৃুত্যু নেই।
রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, গত শেষ ৬ মাসে রাঙামাটিতে ম্যালেরিয়া আক্রান্তের সংখ্যা ১৫২১ জন। এরমধ্যে শুধু জুন মাসে শীর্ষে থাকা জুরাছড়িতে আক্রান্তের সংখ্যা ২৩৭ জন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বাঘাইছড়িতে ১৩৩ জন, এরপর বরকলে ১২৩ ও বিলাইছড়ি ১০৯। জেলার অন্য উপজেলাগুলোতে তুলনামুলক কম আক্রান্ত রয়েছে বলে জানা গেছে। গত মাসে ৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও বর্তমানে মাত্র একজন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। বাকীরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

স্বাস্থ্য বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, সাধারণত বর্ষা শুরুর আগে, বর্ষার সময় এবং বর্ষার পরে জুন মাস থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ম্যালেরিয়ার প্রকোপ দেখা যায়। রাঙামাটি জেলার ৪টি উপজেলা ভারত সীমান্তবর্তী ও যোগাযোগ দুগর্মতার কারণে স্থানীয়দের চিকিৎসা নিতে বেগ পেতে হচ্ছে। তারপরও ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলো নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছে। সরকার এবছর জেলার ১০ উপজেলাতে এনজিও সংস্থা ব্র্যাকের সহযোগিতায় ৩ লক্ষ ৫০ হাজার মশারী বিতরণ করেছে।

রাঙামাটির সিভিল সার্জন ডা. নিহার রঞ্জন নন্দীর কথায় বর্ষাকালে ম্যালেরিয়া প্রকোপ থাকবেই। ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বহু মানুষ। তবে সচেতনতার কোন বিকল্প নেই। নিজেদের আশপাশের জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। প্রতিটি উপজেলায় স্বাস্থ্য বিভাগের টিম কাজ করছে। প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র মজুদ রয়েছে। ম্যালেরিয়া আক্রান্ত এলাকাগুলো গুরুত্বের সাথে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। তিনি জানান, গত এক বছরে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে জেলায় কারও মৃত্যু হয়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট