1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০৯:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
লামায় পরিবেশ বিধ্বংসী ৬ লাখ ২৭ হাজার গাছের চারা ধ্বংস কার্যক্রম শুরু আলীকদমে নিজ দোকান থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার আলীকদমে এক বন্ধুর গুলিতে আরেক বন্ধু নিহত, জিজ্ঞাবাদের জন্য আটক ৪ বন্ধু লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নে বাঁশের ভেলায় চড়ে শিক্ষার্থীদের ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার লামায় ফের অবৈধ বালু মহালে প্রশাসনের অভিযান, ৪০ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ লামায় দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ লামায় কবরস্থানসহ ২০ জনেরও অধিক মানুষের জায়গা জবর দখল চেষ্টা, প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন বান্দরবান পৌরসভা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা সহায়তা আলীকদমে ছাগলে ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে এক নারীকে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ আলীকদম সেনাবাহিনীর উদ্যোগে অসহায় দুস্থ পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষুধ বিতরণ লামায় সালিশী বৈঠকের আগে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন : ঘাতক সহ আটক ৫ নাইক্ষ্যংছড়িতে আসছেন চরমোনাই পীর বান্দরবানে আত্নকর্মসংস্থামূলক প্রশিক্ষণের উদ্ভোধন করলেন জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি বান্দরবানে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল ৩ ম্রো নারীর লামায় ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস, জুলাই গণঅদ্বুত্থান দিবস ও নতুন বাংলাদেশ দিবস’র প্রস্তুতি সভা

লামায় পরিবেশ বিধ্বংসী ৬ লাখ ২৭ হাজার গাছের চারা ধ্বংস কার্যক্রম শুরু

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫
  • ৫ বার পড়া হয়েছে

মো. নুরুল করিম আরমান | 
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেসরকারিভাবে গড়ে উঠা নার্সারির ৬ লক্ষ ২৭ হাজার পরিবেশ বিধ্বংসী আকাশমণি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস করার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ ধ্বংস প্রক্রিয়ায় নার্সারি মালিকদেরকে প্রতি চারার জন্য ৪ টাকা করে সরকারিভাবে ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হচ্ছে। বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগ যৌথভাবে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার পশ্চিম শীলেরতুয়া পাড়ার মেসার্স সাইমুম নার্সারির চারা ধ্বংসের মাধ্যমে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মঈন উদ্দিন।

এ সময় কৃষি কর্মকর্তা মো. আশরাফুজ্জামান, মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুল্লা হিল মারুফ, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা শাকিলা আক্তার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ময়নুল হোসেন, প্রেসক্লাব সভাপতি প্রিয়দর্শী বড়ুয়া ও সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ’র উপজেলা আমীর মোহাম্মদ ইব্রাহিম, উপ-সহকারি উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা অভিজিৎ বড়ুয়া ও নার্সারির মালিক মো. নুরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি নার্সারি গড়ে উঠেছে। তন্মধ্যে ১৭টি নার্সারিতে পরিবেশ বিধ্বংসী আকাশমণি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন করা হয়। উপজেলার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা নার্সারিতে গিয়ে চারা গণনা করার পর নার্সারির মালিকদের হাতে ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়ার পরেই গাছগুলো ধ্বংস করা হচ্ছে।
এদিকে পরিবেশ বিধ্বংসী গাছের চারা ধ্বংস করা কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নির্বাহী অফিসার মো. মঈন উদ্দিন বলেন, আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাস গাছগুলো মাটির গভীর থেকে প্রচুর পানি টেনে নেয়। যার কারণে আশেপাশের অন্য গাছ লাগানো হলে তারা পানির অভাবে বড় হতে পারে না এবং যতটুকু ফলন হওয়ার তার চেয়ে অনেক কম হয়। এছাড়া মাটির উর্বরতাও নষ্ট করে ফেলে এ গাছগুলো। তাই বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এসব চারা গাছ ধ্বংসের উদ্যোগ নেয় বলে জানান কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুজ্জামান। তিনি বলেন, সাইমুম নার্সারির ১ লক্ষ ৫৫ হাজার আকাশ মনি ও ইউক্যালিপটাস গাছের চারা ধ্বংস করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য সবক’টি নার্সারিতে উৎপাদিত পরিবেশ বিধ্বংসী গাছের চারাও ধ্বংস করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট