1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
আলীকদমে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ গজালিয়ায় কৃষকদলের বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি লামায় দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো ‘কাব কার্নিভাল ২০২৫’ নাইক্ষ্যংছড়িতে যুবককে হত্যা ঘুমধুম সীমান্তে ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা আটক নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কলেজ নেতা গ্রেফতার তিন পার্বত্য জেলায় বিষবৃক্ষ তামাক ছেড়ে ইক্ষু চাষে ফিরেছেন ১ হাজার ৪২৭ চাষি, উৎপাদন করেন ৩ লাখ ৩২ হাজার ৮০০ টন আখ ও ৯২.৮ মেট্রিক টন গুড় লামায় রিসোর্ট ম্যানেজার অপহরণ, আটক ৩ বান্দরবানে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সভাপতি আলমগীর, সম্পাদক রুমু বান্দরবানে জীবনরক্ষার সামগ্রী ছাড়াই বিপজ্জনক ভ্রমনে পর্যটকরা, প্রাণ যাচ্ছে একের পর এক ঘুমধুম সীমান্তে ফেরে বিজিবির অভিযানে ১লাখ পিস বার্মিজ ইয়াবা উদ্ধার রাঙামাটিতে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীদের গুলি বিনিময় : তিন সন্ত্রাসী আটক : অস্ত্র ও সরঞ্জাম জব্দ নাইক্ষ্যংছড়িতে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি লামায় বিভিন্ন অপরাধে ৫ প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ টাকা জরিমানা

লামায় সরকারের ওএমএস চাল পাচ্ছে না নিম্ন আয়ের মানুষ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

লামা প্রতিনিধি |

বান্দরবান পার্বত্য জেলার লামা পৌরসভায় সরকারের ওএমএস কেন্দ্রে এসে খালি হাতে ফিরে যেতে হয় অসংখ্য নিম্ন আয়ের মানুষকে। চাহিদার তুলনায় ওএমএস চালের বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল হওয়ায় দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের দুর্ভোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। দীর্ঘক্ষন সাধারণ দরিদ্র মানুষকে ওএমএস কেন্দ্রের চালের জন্য এসে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে খালি হাতে বাড়ী ফিরে যেতে হচ্ছে। পাহাড়ী ও পিছিয়ে পড়া অঞ্চল বিবেচনায় ওএমএস চালের বরাদ্দ বৃদ্ধির জন্য খাদ্য উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছে সাধারন মানুষ।

অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের এই লামা পৌরসভায় সরকারের ন্যায্য মূল্যের ওএমএস এর ৬টি কেন্দ্র রয়েছে। সপ্তাহে ৫ দিনে প্রতিদিন ২ মে. চাল ২টি কেন্দ্রে বিক্রয় করা হয়। ছোট নুনার বিল পাড়ায় পলি দাশ (৪০), লাইন ঝিরি ছরোয়ার উদ্দিন (৩৮) ও লামা মুখ এলাকায় উথোয়াই মার্মা (৩০) জানান, বর্তমানে চালের মূল্য বেশী। ওএমএস কেন্দ্রে দীর্ঘক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে খালি হাতে বাড়ী ফিরে যেতে হচ্ছে। বাজার থেকে উচ্চ মূল্যে চাল কিনে খাওয়া আমাদের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে।

লামা পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মোঃ সাইফুদ্দিন জানান, প্রয়োজনের তুলনায় বরাদ্দ কম হওয়ায়, দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ চাল পাচ্ছে না। কেন্দ্রে এসে বেশিরভাগ মানুষ চাল না পেয়ে ফেরত যাচ্ছে। বাজার থেকে চাল কিনতে নিম্ন আয়ের এই মানুষগুলো হিমশিম খাচ্ছে। লামা পৌরসভার সাব্কে মেয়র আমির হোসেন জানান, পাহাড়ী এলাকায় চালের সংকট এমনিতেই বেশী। তাছাড়া এলাকায় গরীব ও নিম্ন আয়ের মানুষের সংখ্যা বেশী। সরকার ওএমএস এর যে বরাদ্দ দিচ্ছে তা প্রয়োজণের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। পৌরসভার প্রতিটি বিক্রয় কেন্দ্রে চাহিদা মোতাবেক চাল বরাদ্দ করার জন্য তিনি সরকারের কাছে দাবি জানান।

লামা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. সেলিম হেলালী জানান, সরকার লামা পৌরসভার জন্য প্রতিদিন ২ মে. টন ওএমএস চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। তবে চালের যথেষ্ট চাহিদা আছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট