1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১১:১০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বন্ধ হয়ে গেল লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ির সিনেমা হল : রইল না আর এ তিন উপজেলার চিত্তবিনোদনের কোন ব্যবস্থা দুর্গম আলীকদমে দুঃসাহসিকতার বলি: ট্যুর এক্সপার্ট গ্রুপের অব্যবস্থাপনার চিত্র নিয়ে বিশ্লেষণাত্মক প্রতিবেদন আলীকদমে ইয়াবা সহ ৩ জন আটক কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন, পূর্ণপ্যানেলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হাসিম-আনছার প্যানেল জাতীয় নাগরিক কমিটি’র বান্দরবান জেলা সমন্বয় কমিটি অনুমোদন আলীকদমে নিখোঁজ দুই পর্যটকের মধ্যে এক নারী পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ১ লামায় পর্যটন রিসোর্ট মালিকদের প্রতি সেনাবাহিনী’র নির্দেশনা লামায় বিএনপি’র ঈদ পুর্ণমিলনী লামায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল’র মাসব্যাপী বৃক্ষ রোপন কর্মসূচী আলীকদমে মাতামুহুরী নদীতে ভেসে আসা লাশটি নড়াইলের জুবাইরুল ইসলাম লামা ও আলীকদমে পর্যটক সুরক্ষায় ‘টুরিস্ট সাপোর্ট অ্যাপস’ আলীকদমে অপহৃত দুলালকে উদ্ধার করেছে বিজিবি লামায় করোনায় আক্রান্ত এক শিক্ষার্থী নাইক্ষ্যংছড়ি জামায়াত নেতা রফিক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত  কুতুব‌দিয়ায় ব্যবসায়ীর উপর হামলার প্রতিবাদে বাজার ব্যবসা‌য়ি‌দের মানববন্ধন

লামায় ২৩ হাজার ৩০২ শিশু খেলো জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

মো. নুরুল করিম আরমান |
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলায় ২৩ হাজার ৩০২ জন শিশুকে জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ৩ হাজার ৩০২ জন ও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২০ হাজার ৫৬ জন শিশু রয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়নের ১৪৪টি অস্থায়ী ও ১টি স্থায়ী কেন্দ্রের মাধ্যমে একযোগে এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় বলে জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলরজিষ্ট (ইপিআই) ফখরুল ইসলাম। তিনি জানান, ৬-১১ মাস বয়সের শিশুদের নীল ও ১১-৫৯ মাস বয়সের শিশুদের লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এতে ২৯০জন স্বাস্থ্য কর্মী দায়িত্ব পালন করেন। এদিন সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো উদ্ধোধন করেন, উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) রুপায়ন দেব। এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শোভন দত্ত, স্যানেটারি ইন্সপেক্টর খুকু মনি বড়ুয়া ও স্বাস্থ্য পরিদর্শক সমীরন বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এবারে লক্ষ্যমাত্রা ছিল উভয় বষয়ী ২৩ হাজার ৯৮৫ শিশু।
এদিকে লামা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শোভন দত্ত বলেন, ‘সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুলের আওতায় আনা আমাদের প্রধান লক্ষ্য, যাতে তারা সুস্থ থাকতে পারে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোনো শিশুই যেন অপুষ্টির কারণে ঝরে না পড়ে। তিনি আরও জানায়, দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় এ কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। তায় মোটামুটি কোন শিশু ভিটামিন-এ প্লাস থেকে বাদ পড়েনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট