1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
আলীকদমে পারিবারিক কলহে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা, হাসপাতালে ভর্তি ৩ জন লামায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আরো ৫ জেলে পেলেন ২০টি উন্নত জাতের ছাগল লামায় এপেক্স ক্লাবের শিক্ষা সামগ্রী পেল শিক্ষার্থীরা লামায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালন আলীকদমে অবৈধভাবে পাহাড় কাটার দায়ে দুই জনকে জরিমানা বান্দরবানে ২১ কিলোমিটার হিল ম্যারাথন অনুষ্ঠিত লোহাগাড়া প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি ও সাউন্ড হেলথ হাসপাতালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি বান্দরবানের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খাদ্যশষ্য প্রদান করলেন আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য কেএস মং রাঙ্গামাটিতে তরুণী ধর্ষণ মামলায় এক যুবক আটক খাগড়াছড়িতে অপহরণের ৭ দিন পর চবি’র ৫ শিক্ষার্থী মুক্ত বিদ্যুৎ চলে গেলেই ঘুটঘুটে অন্ধকারে লামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, রোগীদের দুর্ভোগ লামায় নিবন্ধিত জেলেরা পেলেন বিনামূল্যে উন্নত জাতের ছাগল লামায় ‘কার্প জাতীয় মাছের মিশ্র চাষ’ বিষয়ক রিফ্রেসার্স প্রশিক্ষণ সম্পন্ন লামায় “ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক” প্রশিক্ষণ চকরিয়া ভূয়া নৌবাহিনী সদস্য পরচিয়ে প্রতারণায় এক দম্পতি গ্রপ্তোর

লামায় ২৩ হাজার ৩০২ শিশু খেলো জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

মো. নুরুল করিম আরমান |
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলায় ২৩ হাজার ৩০২ জন শিশুকে জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ৩ হাজার ৩০২ জন ও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২০ হাজার ৫৬ জন শিশু রয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়নের ১৪৪টি অস্থায়ী ও ১টি স্থায়ী কেন্দ্রের মাধ্যমে একযোগে এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয় বলে জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলরজিষ্ট (ইপিআই) ফখরুল ইসলাম। তিনি জানান, ৬-১১ মাস বয়সের শিশুদের নীল ও ১১-৫৯ মাস বয়সের শিশুদের লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এতে ২৯০জন স্বাস্থ্য কর্মী দায়িত্ব পালন করেন। এদিন সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো উদ্ধোধন করেন, উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) রুপায়ন দেব। এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শোভন দত্ত, স্যানেটারি ইন্সপেক্টর খুকু মনি বড়ুয়া ও স্বাস্থ্য পরিদর্শক সমীরন বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এবারে লক্ষ্যমাত্রা ছিল উভয় বষয়ী ২৩ হাজার ৯৮৫ শিশু।
এদিকে লামা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শোভন দত্ত বলেন, ‘সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুলের আওতায় আনা আমাদের প্রধান লক্ষ্য, যাতে তারা সুস্থ থাকতে পারে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কোনো শিশুই যেন অপুষ্টির কারণে ঝরে না পড়ে। তিনি আরও জানায়, দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় এ কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। তায় মোটামুটি কোন শিশু ভিটামিন-এ প্লাস থেকে বাদ পড়েনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট