1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
আলীকদমে অপার নির্জনতার নাম ‘চেয়ারম্যান লেক’ আলীকদমে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা দিলেন চট্টগ্রাম লায়ন্স ক্লাব গোল্ডেন সিটি ইয়াংছা উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ নাইক্ষ্যংছড়িতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা ‘২৫ অনুষ্ঠিত নাইক্ষ্যংছড়িতে যাত্রী কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠিত রামুর ডাকাত শাহীনের সহযোগী আবছার অস্ত্রসহ নাইক্ষ্যংছড়ির বিজিবির হাতে আটক   লামায় নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর’র অভিযান লামায় পাহাড় ধস, লামামুখ – রাজবাড়ী সড়ক যোগাযোগ বন্ধ লামার গজালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবধর্ণা লামায় প্রান্তিক কৃষক ও বেকার নারীদের উন্নয়নে বিনামুল্যে গাছের চারা, গবাদিপশু, সেলাই মেশিন ও আর্থিক অনুদান মিয়ানমারের বিদ্রোহি আরাকান আর্মির গোলাগুলিতে ছোঁড়া গুলি এসে পড়লো এপারে নাইক্ষ্যংছড়িতে জেলা পরিষদের উদ্দ্যোগে গবাদিপশুর, সেলাই মেশিন ও অর্থ বিতরণ করেন এ্যাড. আবুল কালাম  লামায় জীনামেজু টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট’র কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত লামায় পর্যটন কটেজে এক পর্যটকের আত্মহত্যা লামায় পরিবেশ বিধ্বংসী ৬ লাখ ২৭ হাজার গাছের চারা ধ্বংস কার্যক্রম শুরু

শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় ব্যাটলগ্রাউন্ড রাজ্যে ট্রাম্প-বাইডেন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০
  • ৫২১ বার পড়া হয়েছে

আগামী মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এর আগে দেশের মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলের ব্যাটলগ্রাউন্ড রাজ্যগুলোতে শেষ মুহূর্তে জোরালো প্রচারণা চালাচ্ছেন রিপাবলিকান দলীয় বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেন। মূলত এসব রাজ্যই নির্বাচনে জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার মিশিগান, উইসকনসিন ও মিনিয়েসোটা যাওয়ার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। এদিকে ফ্লোরিডা থেকে উইসকনসিন ও মিনিয়েসোটার সঙ্গে সঙ্গে আইওয়া রাজ্যে সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে বাইডেনের। এবারের নির্বাচনে এসব রাজ্য ব্যাটলগ্রাউন্ড।

ঐতিহ্যগতভাবে মিশিগান ও উইসকনসিন ডেমোক্র্যাটদের ঘাঁটি হলেও ২০১৬ সালের নির্বাচনে এই দুই রাজ্যে সামান্য ব্যবধানে জয় পান রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে ১৯৭২ সালের পর কোনো রিপাবলিকান প্রার্থী মিনিয়েসোটায় জয় পাননি। ট্রাম্প এবার এই ডেমোক্র্যাট ঘাঁটি দখলের চেষ্টা করছেন।

নির্বাচনের মাত্র পাঁচ দিন আগে জাতীয় একটি জরিপের ফল প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন। তাতে দেখা যাচ্ছে, শেষ মুহূর্তে এসেও দেশব্যাপী জাতীয় জনমত জরিপে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে ১২ শতাংশ ব্যবধানে এগিয়ে আছেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন।

সামগ্রিক চিত্র অবশ্য ট্রাম্পের বিপক্ষে। কয়েক মাস ধরেই জাতীয় জরিপে এগিয়ে রয়েছেন বাইডেন। বিশেষ করে মহামারি করোনা মোকাবিলায় ট্রাম্প প্রশাসনের ব্যর্থতার প্রতিফলন ঘটেছে এসব জরিপে। তবে জরিপে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ রাজ্যগুলোতে উভয়ের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস মিলছে।

ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকশনস প্রজেক্টের দেয়া তথ্য অনুযায়ী মহামারি করোনা ছাড়াও ভোট নিয়ে বাড়তি উচ্ছাসের কারণে এবার ৮ কোটিরও বেশি আমেরিকান আগাম ভোট দিয়েছেন। গত এক শতাব্দীতে এত আগাম ভোট পড়েনি দেশটিতে। এ ছাড়া এই সংখ্যাটা ২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচনে পড়া মোট ভোটের অর্ধেক।

আগাম ভোট নিয়ে পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে যে, ডেমোক্র্যাট সমর্থকরাই আগাম ভোট দিয়েছেন বেশি। নির্বাচনের দিনে রিপাবলিকানদের ভোট বেশি পড়বে বলে ধারণা। গত নির্বাচনে ১৩ কোটি ৮০ লাখ ভোট পড়েছিল। এবার যে ওই সংখ্যা সহজেই পেরিয়ে যাবে তা আগাম ভোটের রেকর্ড দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

গত নির্বাচনে ট্রাম্প মোট অর্থাৎ জনপ্রিয় ভোটে হারলেও ইলেকটোরাল কলেজের জটিল হিসাবে প্রেসিডেন্ট হন। কিন্তু, এবার তেমন ঘটার সম্ভাবনা কম। ডেমোক্র্যাট ঘাঁটিতে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখার পাশাপাশি গেল নির্বাচনে রিপাবলিকানদের কাছে হারানো অঙ্গরাজ্যগুলো পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছেন বাইডেন।

ব্যাটলগ্রাউন্ড হিসেবে পরিচিত সুইং স্টেটগুলোর (দোদুল্যমান রাজ্য) অধিকাংশতেই জো বাইডেন বেশ শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। এমনকি চমক হিসেবে টেক্সাসের মতো রিপাবলিকান অঙ্গরাজ্যেও বাইডেন এতটা এগিয়েছেন যে, কোন কোন জরিপকারী প্রতিষ্ঠান এই অঙ্গরাজ্যকেও এখন সুইং স্টেটের কাতারে ফেলছে।

কেন এক একটি অঙ্গরাজ্য ‘ব্যাটলগ্রাউন্ড স্টেট’ হয়ে ওঠে?

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ইতিহাসে দেখা গেছে, বেশিরভাগ অঙ্গরাজ্যই নির্দিষ্ট কোন রাজনৈতিক দলের অনুকূলে ভোট দিয়ে থাকে। আর এই কারণে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীরা কিছুটা এমনকি অনেকটাই নিশ্চিত থাকেন যে, তারা প্রথাগতভাবেই এসব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোটগুলো পাবেন।

মার্কিন নির্বাচনে প্রধান দুই দলের মধ্যে রিপাবলিকান দুর্গ বলে পরিচিত অঙ্গরাজ্যগুলোকে বলা হয় ‘রেড স্টেট’ বা ‘লাল রাজ্য’ আর ডেমোক্র্যাটদের প্রাধান্য পাওয়া অঙ্গরাজ্যগুলোকে বলা হয় ‘ব্লু স্টেট’ বা ‘নীল রাজ্য’। কিন্তু হাতে গোণা কিছু অঙ্গরাজ্য আছে, যে রাজ্যগুলোর ভোট, প্রার্থীদের কারণে যে কোনো শিবিরে যেতে পারে।

এ গুলোই হল যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ব্যাটলগ্রাউন্ড বা নির্বাচনী রণক্ষেত্র। এসব রাজ্যকে অনেকে বলে থাকে ‘বেগুনি রাজ্য। আর এসব অঙ্গরাজ্যগুলোর ভোটই শেষ পর্যন্ত হয়ে দাঁড়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ক্ষেত্রে জয় পরাজয়ের মূল চাবিকাঠি। ফলে এই রাজ্যগুলোতেই হয় নির্বাচনের মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা।

এসব রাজ্যেই প্রচারণায় সময়-অর্থ ব্যয় হয় বেশি। ঘন ঘন চলে প্রার্থীদের আনাগোণা ও প্রচারণা সমাবেশ। এই যেমন করোনা থেকে সেরে উঠতে না উঠতেই তৃতীয় সর্বোচ্চ ইলেকটোরাল ভোট থাকা ফ্লোরিডায় ছুটে যান ট্রাম্প। নির্বাচনের চারদিন আগেও সেখানে যান তিনি। এদিকে গতকালও ফ্লোরিডায় গিয়েছিলেন বাইডেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট