তিনি আরোও বলেন, বন্য হাতির আবাসস্থল ছিল কিন্তু আমরা তাদের আবাসস্থল ধ্বংস করে ফেলেছি। বনে খাবার না পেয়ে হাতি লোকালয়ে আসছে।
তিনি বলেন, নতুন করে আমাদেরকে তাদের আবাসস্থলকে নিরাপদ রাখতে হবে। বনের মধ্যে আমাদের হাতির খাবার তৈরী করতে হবে। হাতি যে খাবার গুলো খায় সেই সকল গাছ রোপন করতে হবে। তিনি বন এলাকায় বসবাসকারী অনুরোধ জানিয়ে বলেন, হাতির সাথে আপনারা দ্বন্ধে জড়াবেন না। আপনাদের যে ক্ষতি হবে তা আমরা ক্ষতিপুরণ দেয়া চেষ্টা করবো।
রাঙ্গামাটি অঞ্চলের বন সংরক্ষক মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান বন সংরক্ষক বিপুল কৃষ্ণ দাস, রাঙ্গামাটি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ সাইফুল ইসলাম, কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল লতিফ, কাপ্তাই সিএমসির সভাপতি কাজী মাকসুদুর রহমান বাবুল।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু সালেহ মোঃ শোয়েব খান। পরে কাপ্তাই উপজেলায় বন্য হাতির আক্রমনে নিহত ও ক্ষতিগ্রস্থ ১৫টি পরিবারের মাঝে ৬ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতিপূরণের চেক হস্তান্তর করেন মন্ত্রী।