জিয়াউল হক জিয়াঃ
ইউএনডিপি’র অর্থায়নে বাংলাদেশ হাইওয়ে কমিনিউটি পুলিশিং প্রশিক্ষণ চলছে।
গত ১৭ অক্টোবর থেকে ৩১অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণের কার্যক্রম চলবে।তবে প্রশিক্ষণের জন্য ভেন্যূ হিসেবে কক্সবাজারে ইনানী পর্যটন স্পষ্টের ইনানী রেষ্টুরেন্ট এন্ড ডেরা হোটেলের কনভেনশন হলরুমে কার্যক্রম চলমান রয়েছেন।
প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন,হাইওয়ে পুলিশের এএসপি পদের কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম ও ইউএনডিপির কর্মকর্তা রতন কুমার দেব।
এরমধ্যে গত ১৭ ও ১৮ অক্টোবর দুইদিন চিরিংগা এবং ১৯ ও ২০ অক্টোবর দুইদিন মালুমঘাট হাইওয়ে থানার অধিন ইউনিয়ন ভিত্তিক কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির ৫টি ইউনিট প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।
প্রশিক্ষণে এএসপি মোঃরফিকুল ইসলাম ও রতন কুমার দেব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন, হাইওয়ে কমিনিউটি পুলিশিং (সিপিএফ) কমিটির কাজ কি?সিপিএফ এর সাথে পুলিশ সম্পর্ক,সমন্বয়তার সাথে কিভাবে একসঙ্গে কাজ করবে।কমিনিউটি পুলিশিং’র খারাপ দিক ও পুলিশের খারাপ দিক কি?ভাল দিক কি?সবকিছুর উত্তোরণের প্রক্রিয়া কি?মহাসড়কে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধের করণীয় কি?নানান অপরাধ ও বিশৃঙ্খলা দূরবীত করণে পুলিশ ও সিপিএফ এর কর্তব্য কি?নিরাপদ সড়ক ও জনজীবনে জেন্ডার সচেতনতা গুরুত্ব ও সিপিএফ করণীয় কি? নিরাপদ সড়ক ও স্মার্ট পর্যটনে হাইওয়ে পুলিশ ও সিপিএফ করণীয় ও ভূমিকা কি হবে।স্হানীয় যেকোন সমস্যা সমাধানের কৌশল,মালিক,শ্রমিকদেরকে মহাসড়ক যানচলাচলের করণীয় সম্পর্কে নিয়ম-নীতি জানান দেওয়ার কৌশল কি?সর্বপুরি স্হানীয় সমস্যা ও উদ্বেগ হ্রাস,কর্মসূচী বাস্তবায়নে কৌশল চিহৃিতকরণে হাইওয়ে পুলিশ ও সিপিএফ করণীয় এবং অন্যন্য শেয়ারহোল্ডার ভূমিকার চিহ্নিত করণ।সবকিছু মিলেই কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির ব্যক্তিদের কাজ কি?মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে ভূমিকা কি হবে।এমন অজানা তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।আশ্রিত রোহিঙ্গাদের সৃষ্ট সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে পুলিশের ভূমিকা কি?কৌশল,সমাধান নিয়ে গোছালো আলোচনা করা হয়।সড়কের নানান অপরাধের ধরণ,কৌশল,সমাধানের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়।১৭ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পুলিশ ও সিপিএফ সদস্য মিলে সর্বমোট ৪২০ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে জানান এই প্রশিক্ষক কর্মকর্তারা।