জানা গেছে, বিশেষ অভিযানের সময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ইউপিডিএফের শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। অভিযান চলাকালে ইউপিডিএফ তাদের চিরাচরিত কৌশল অনুযায়ী কিছু সংখ্যক পাহাড়ি মহিলা দ্বারা বিক্ষোভ প্রদর্শনের মাধ্যমে অভিযানে বাধা প্রদানের অপচেষ্টা করে এবং আটককৃত গোলাবারুদ ও সরঞ্জামাদি ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এ ধরনের উস্কানিমূলক পরিস্থিতিতেও সেনাবাহিনী অত্যন্ত ধৈর্য ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, পালিয়ে যাওয়া ইউপিডিএফ (মূল) সন্ত্রাসীদের ধরতে সেনাবাহিনী অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এলাকাজুড়ে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
সূত্র জানায়, বরাবরের মতো ইউপিডিএফ (মূল) ঘটনাটিকে ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করতে ও সত্য আড়াল করতে তাদের সমর্থক গোষ্ঠীদের মাধ্যমে কাউখালী এলাকায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির পায়তারা করছে।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই কয়েকটি পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠনের অস্ত্র ও গোলাবারুদের বিবিধ চালান পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে সেই দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক আটক হয়। যা পরবর্তীতে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।