1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ঘুমধুম সীমান্তে ফেরে বিজিবির অভিযানে ১লাখ পিস বার্মিজ ইয়াবা উদ্ধার রাঙামাটিতে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীদের গুলি বিনিময় : তিন সন্ত্রাসী আটক : অস্ত্র ও সরঞ্জাম জব্দ নাইক্ষ্যংছড়িতে ছয় দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি লামায় বিভিন্ন অপরাধে ৫ প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ টাকা জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়িতে অনুষ্ঠিত হলো কাব কার্নিভাল-২০২৫ লামায় ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবীতে মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে একজনের পা বিচ্ছিন্ন রোয়াংছড়িতে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণ নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে পা উড়ে গেছে কিশোরের রোয়াংছড়িতে বিএনপি’ র সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ ফরম বিতরণী কর্মসূচি উদ্বোধন লামায় তুলা চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সাধারণ তুলা কৃষক প্রশিক্ষণ লামার ফাইতং ইউনিয়নে কৃষক দলের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন নাইক্ষ্যংছড়িসীমান্তের ঘুমধুমে ইয়াবাসহ এক রোহিঙ্গা যুবক আটক নয়াপাড়া কৃষি কল্যাণ সমবায় সমিতির উদ্যোগে বার্ষিক পূর্ণমিলনী ও সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

মিয়ানমারের প্রতিনিধি দল ৫০০ রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই শেষে ফিরে গেলো

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩
  • ২৮৭ বার পড়া হয়েছে

আব্দুস সালাম,টেকনাফ (কক্সবাজার):
কক্সবাজারের আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় থাকা ৫ শতাধিক রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই শেষে ফিরে গেছে মিয়ানমারের প্রতিনিধি দল।

বুধবার (২২ মার্চ) সকাল ১০টার দিকে টেকনাফ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটি দিয়ে ট্রলারে করে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন প্রতিনিধি দলটি। এর আগে এই জেটি দিয়ে ১৫ মার্চ মিয়ানমারের ১৭ সদস্যর প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে আসেন।

প্রতিনিধি দলটির নেতৃত্বে ছিলেন দেশটির মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্সের মংডুর আঞ্চলিক পরিচালক অং মায়োউ।

বুধবার সকালে মিয়ানমার প্রতিনিধি দল ফিরে গেছে জানিয়ে অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) খলিদ হোসেন বলেন,
‘৭ দিন ৫শতাধিক রোহিঙ্গার সাক্ষাত শেষে তারা মিয়ানমারে ফিরে গেছেন। যে কাজের জন্য তারা এসেছিলেন সেটি সম্পন্ন করেছেন। প্রতিনিধি দলটি তাদের কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে জানাবে।’

আরআরআরসি কার্যালয় জানায়, সর্বশেষ মঙ্গলবার (২১ মার্চ) টেকনাফের জাদিমুড়া ও লেদা ক্যাম্পের ১৭ পরিবারের ৪৪ জন রোহিঙ্গা সাক্ষাৎ নেওয়া হয়। এর আগে সোমবার ২১ পরিবারের ৮৬, গত রবিবার ২৬টি পরিবারের ৭০ জন, গত শনিবার ২৩টি পরিবারের ৬০ জন, গত শুক্রবার ১৬টি পরিবারের ৭০ জন, গত বৃহস্পতিবার ২৩টি পরিবারের ৭০ জন এবং গত বুধবার ২৩ পরিবারের ৯০ জন রোহিঙ্গার সাক্ষাতকার গ্রহণ এবং তথ্য যাচাই করা হয়। সব মিলিয়ে গত সাত দিনে তথ্য যাচাই হয়েছে ১৪৭টি পরিবারের ৫শতাধিক রোহিঙ্গার।

টেকনাফের জাদিমুরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নেতা জাফর আলম বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে প্রায় একই রকমের বিষয় জানতে চাওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে সাক্ষাতকার প্রার্থীর বাড়ি রাখাইনের কোন গ্রামে ছিল, সেখানকার মেম্বার-চেয়ারম্যান কে ছিলেন, সমাজের সরদার কে ছিলেন, সেখানে থাকতে কতজন সন্তান ছিল, বাংলাদেশে আসার পর কতজন ছেলেমেয়ে জন্ম নিয়েছে?’

তিনি আরও বলেন, ‘রোহিঙ্গারা আর এখানে (বাংলাদেশে) থাকতে চায় না। আমরা নিজ দেশে ফিরে যেতে চাই। কিন্তু এভাবে যেতে চাই আর যাতে ফিরতে না হয়। এখনই প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে না। আলোচনা হলে আমরা দাবিগুলো তুলে ধরবো। সে বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আগে থেকেই দাবি জানিয়ে আসছি ।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট