1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ১০:৫৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
রাঙামাটি পুলিশ উদ্ধার করলেন হারানো ৩০টি মোবাইল চকরিয়ার সাবেক এমপি জাফর আলম ১৮ দিনের রিমান্ডে রামুতে বন্যহাতির হামলায় প্রাণ গেল শিশুর রামুতে পাহাড় ধসে শ্রমিকের মৃত্যু লামায় শিশু উন্নয়ন প্রকল্পের পুষ্টিকর খাদ্য ও শিক্ষা সরঞ্জাম পেলেন ৩২৩ শিশু শিক্ষার্থী উখিয়ার ইউএনও, পেশাদারিত্ব ও কর্মগুণে নাগরিক সেবায় আলো ছড়াচ্ছেন লামায় কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজ’র সাফল্য, মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেন ২৫ শিক্ষার্থী বন্ধ হয়ে গেল লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ির সিনেমা হল : রইল না আর এ তিন উপজেলার চিত্তবিনোদনের কোন ব্যবস্থা দুর্গম আলীকদমে দুঃসাহসিকতার বলি: ট্যুর এক্সপার্ট গ্রুপের অব্যবস্থাপনার চিত্র নিয়ে বিশ্লেষণাত্মক প্রতিবেদন আলীকদমে ইয়াবা সহ ৩ জন আটক কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন, পূর্ণপ্যানেলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হাসিম-আনছার প্যানেল জাতীয় নাগরিক কমিটি’র বান্দরবান জেলা সমন্বয় কমিটি অনুমোদন আলীকদমে নিখোঁজ দুই পর্যটকের মধ্যে এক নারী পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ১ লামায় পর্যটন রিসোর্ট মালিকদের প্রতি সেনাবাহিনী’র নির্দেশনা লামায় বিএনপি’র ঈদ পুর্ণমিলনী

বৃষ্টিতে চা বাগানে ফিরেছে সবুজ প্রাণ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৪১৫ বার পড়া হয়েছে

মো. এমরান হোসেন, ফটিকছড়ি |

ফটিকছড়ির ১৮ চা বাগানে প্রকৃতি যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে। গত ২৯ মার্চ বৃষ্টিতে গাছ গাছালি ও পত্রপল্লব থেকে রুক্ষতা মুছে গেছে। চা বাগানগুলোতে গেলে প্রকৃতির এই রূপান্তর সহজেই অনুভ‚ত হয়। কৃষি সংশ্লিষ্টরা বলেন, দীর্ঘ খরা পরিস্থিতির পর এই বৃষ্টি যেন আশীর্বাদ হিসেবেই নেমেছে। সাধারণত ডিসেম্বর মাসে কয়েক পশলা বৃষ্টিপাত হয়, কিন্তু এবার ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রæয়ারি মাসে বৃষ্টি হয়নি। টানা খরা চলে ফেনী জেলার চেয়েও বড় এ উপজেলায় । ২০ মার্চ সামান্য বৃষ্টি হলেও তাতে চা- বাগানগুলো থেকে রুক্ষতা কাটেনি। অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ২৯ মার্চে বৃষ্টি হলে চা বাগানের স্বস্তি ফিরে আসে। এই বৃষ্টির ফলে পুর্নিং (আগা ছাঁটাই) করা চা-গাছে দ্রæত গজাতে শুরু করবে। এতে খুশি চা-বাগান সংশ্লিষ্টরা। জানা গেছে, বর্তমানে দেশের ১৬২টি চা বাগানের মধ্যে ২১টি রয়েছে চট্টগ্রামে। তৎমধ্য ফটিকছড়ি উপজেলাতে রয়েছে ১৮টি চা বাগান। দেশের মোট চায়ের ১০ শতাংশ উৎপাদন হয় ফটিকছড়ির চা বাগান থেকে। প্রকৃতির অপররূপ সৌন্দর্য্যে ভরপুর ৩০৮ বর্গমাইলের ফটিকছড়ি উপজেলার পাহাড়ি এলাকা জুড়ে গড়ে উঠে এসব চা বাগান। ফটিকছড়ির চা বাগানগুলো হচ্ছে- কর্ণফুলি চা বাগান, কৈয়াছড়া চা বাগান, উদালিয়া চা বাগান, বারমাসিয়া চা বাগান, এলাহীনুর চা বাগান, রাঙাপানি চা বাগান, আছিয়া চা বাগান, নাছেহা চা বাগান, আধার মানিক চা বাগান, দাঁতমারা চা বাগান,  নিউ দাঁতমারা চা বাগান, হালদা ভ্যালী চা বাগান, পঞ্চবটি চা বাগান, মা জান চা বাগান, মোহাম্মদ নগর চা বাগান, নেপচুন চা বাগান, রামগড় চা বাগান ও চৌধুরী টি স্টেট। চট্টগ্রাম চা সংসদ এসোসিয়েশনের সদস্য, রাঙাপানি চা বাগানের ম্যানাজার উৎপল বিশ্বাস বলেন, বৃষ্টির কারণে চা বাগানে সুবজ প্রাণ ফিরে পেয়েছে । বাগানে এই বৃষ্টিতে বিশেষভাবে উপকৃত হয়। চট্টগ্রামে চা এর প্রথমে নিলাম ১৭ এপ্রিল হতে যাচ্ছে আর দ্বিতীয় নিলাম ২ মে হবার কথা রয়েছে বলে তিনি জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট