1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতকানিয়া-লোহাগাড়া মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা আলীকদমে অনুষ্ঠিত হলো ‘ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স আল্ট্রা ম্যারাথন’ লামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক বছরে ৪৫৭ নরমাল ডেলিভারি লামায় ইটভাটায় প্রশাসনের অভিযান, ৪ ইটভাটাকে ৮ লক্ষ টাকা জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়িতে বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ‘বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ’র কমিটি ঘোষণা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট শান্তিচুক্তির ২৮ বছর, যা বলছে জেএসএস আজ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে! তিন পার্বত্য জেলার স্কুলে বসছে স্টারলিংক সংযোগ কক্সবাজারের গ্রামে গ্রামে ভোটারসহ সাধারণ মানুষের ভালবাসায় সিক্ত সালাহ উদ্দিন আহমদ লামায় এইডস প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক প্রদর্শনী ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন আলীকদমে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৮ বছর পূর্তি উদযাপন থানচির দুর্গম পাহাড়ের বুলুপাড়ায় ৫৭ বিজিবি’র অর্থায়নে প্রাথমিক বিদ্যালয়

উখিয়া উপজেলায় অতি দরিদ্রদের কর্মসৃজন প্রকল্পে বরাদ্ধ ৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ফেরত গেল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২৮৭ বার পড়া হয়েছে

উখিয়া প্রতিনিধি |

সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় অতি দরিদ্রদের জন্য গৃহীত কর্মসৃজন প্রকল্পে দ্বিতীয় পর্যায়ে বরাদ্ধ করা ৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ফেরত গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. আল মামুন টাকা ফেরত যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কর্মসৃজন প্রকল্পের জন্য তালিকাভুক্ত শ্রমিকেরা কাজে যোগ না দেওয়ায় তাদের বিপরীতে বরাদ্ধ করা টাকাগুলো ফেরত গেছে সরকারি তহবিলে। তিনি আরও বলেন, উখিয়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে ৪৪টি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মোট ২২ কোটি ৬৯ লাখ ৯৬ হাজার টাকা বরাদ্ধ দেয় দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। ওই প্রকল্পগুলোর কাজের জন্য মোট ৫ হাজার ১৫৯ জন শ্রমিক নিয়োগ করা হয়।

তাদের জনপ্রতি দৈনিক মজুরি নির্ধারণ করা হয় ৪০০ টাকা। এ প্রকল্পের আওতায় একজন শ্রমিক ১১০ দিন করে কাজ করেন। নিয়োগপ্রাপ্ত শ্রমিকরা তাদের প্রাপ্য মজুরির টাকা পেয়ে থাকেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।

তালিকায় থাকা শ্রমিকেরা কাজে যোগ না দেওয়ায় সরকারের বরাদ্ধ করা অর্থ থেকে ৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ফেরত গেছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে কর্মসৃজন প্রকল্পের আজকের দিন পর্যন্ত ৪৭ দিন কাজ হয়েছে। অবশিষ্ট রয়েছে আরও ৬৩ দিন।

উখিয়া নাগরিক সমাজের নেতা ও জেলা পরিষদের সদস্য অধ্যাপক হুমায়ুন কবির চৌধুরী বলেন, ‘সরকার অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বেকারত্ব দূর করে তাদের কর্মসংস্হানের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনের উদ্দেশে এ প্রকল্পটি গ্রহণ করেছে।

এতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে গ্রামীণ অবকাঠামোর ও উন্নয়ন হচ্ছে। তাই প্রকল্পটির ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে সমাজে। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে দৈনিক মজুরি নিয়ে।

এ প্রকল্পের অধীনে একজন শ্রমিক কাজ করে দৈনিক মজুরি পান ৪ শত টাকা। অথচ একই শ্রম বিনিয়োগ করে অন্য জায়গায় কাজ করলেন মজুরি পাওয়া যায় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। তাই কর্মসৃজন প্রকল্পের প্রতি বিশেষ করে উখিয়া এলাকার সাধারণ কর্মজীবী শ্রমিকদের আগ্রহ কমে গেছে।’

তালিকাভুক্ত শ্রমিক রাজাপালং ইউনিয়নের দরগাহবিল এলাকার মোহাম্মদ ইসমাইল বলেন, ‘আমরা প্রকল্পের বাইরে কাজ করলে অনেক বেশি মজুরি পাই। তাই প্রকল্পের কাজে যাই না এখন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট