সংবাদ সম্মেলনে মসজিদ কমিটির সভাপতি নাছির উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক লায়ন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী বলেন, , আমরা সার্ভে করে দেখেছি, মসজিদের জায়গায় মজিদিয়া মাদরাসা মার্কেটটি গড়ে তোলা হয়েছে। মাদরাসার নামে আলাদা কোন দলিল নেই। মাদরাসা এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। তাই আমরা তাদেরকে মসজিদের জায়গা ফেরত দিতে বলেছি। দোকানদার সবাইকে ভাড়া মসজিদ ফাণ্ডে দিতে বলেছি। এই অপরাধের জন্য মসজিদ কমিটির সভাপতির নামে সাজানো চাঁদাবাজির মামলা দেওয়া হয়েছে।
মসজিদ কমিটির সভাপতি নাছির উদ্দিন আরও বলেন, কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব ইতোমধ্যে এলাকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা থেকে শুরু করে নামীদামী সম্মানী পরিবারের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেছেন। তিনি সম্মানী লোকজনকে নানাভাবে হয়রানি করছে। এসবের লাগাম টানা দরকার। তারা মসজিদের জায়গা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা বসে সমাধান না করলে আমরা আইনের আশ্রয় নিয়ে মসজিদের জায়গা বা মার্কেট উদ্ধার করবো। সদিচ্ছা থাকলে বৈঠকে বসুন, আমরা মসজিদের কাগজ জমা দেব, আপনারা থাকলে মাদরাসার কাগজ জমা দিন।
সংবাদ সম্মেলনে এসময় সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম সোসাইটি বায়তুল মাওয়া জামে মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা বশির আহমদসহ মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্য ও মুসল্লীগন উপস্থিত ছিলেন।