1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
লামা উপজেলা শহরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান লামা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন রাখাইনে জান্তার বিমান হামলায় নিহত ৩১ লামায় নারী ও কন্যাশিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে ১৬ দিনের প্রচারাভিযান সম্পন্ন সাতকানিয়া-লোহাগাড়া মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা আলীকদমে অনুষ্ঠিত হলো ‘ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স আল্ট্রা ম্যারাথন’ লামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক বছরে ৪৫৭ নরমাল ডেলিভারি লামায় ইটভাটায় প্রশাসনের অভিযান, ৪ ইটভাটাকে ৮ লক্ষ টাকা জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়িতে বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ‘বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ’র কমিটি ঘোষণা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট শান্তিচুক্তির ২৮ বছর, যা বলছে জেএসএস আজ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে! তিন পার্বত্য জেলার স্কুলে বসছে স্টারলিংক সংযোগ

চকরিয়ার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক ৫০টি চিত্রা হরিণ উপহার

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০২৩
  • ৩২৬ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি |

কক্সবাজারের চকরিয়ার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক ৫০টি চিত্রা হরিণ উপহার পেয়েছে। চট্টগ্রাম বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে দুই দফায় পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের পর হরিণগুলো পার্কে অবমুক্ত করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পাবনার হেমায়েতপুরের বৈকুণ্ঠপুর গ্রামে স্কয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শিল্পপতি অঞ্জন চৌধুরীর হরিণের ব্যক্তিগত খামার রয়েছে। খামারে বেড়ে ওঠা চিত্রা হরিণ সাফারি পার্কে উপহার দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি। পরে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে দুই ধাপে ৫০টি হরিণ পার্কে পাঠানো হয়।

জানা গেছে, ২ হাজার ২৫০ একর বনাঞ্চলে গড়ে তোলা দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে আগে থেকে দেশীয় প্রজাতির সাম্বার ও মায়া হরিণ থাকলেও চিত্রা হরিণ ছিল কম। গত সেনা শাসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সারা দেশে ব্যক্তি মালিকানাধীন ও খামার বাড়ি থেকে অবৈধভাবে লালনপালন করা হরিণ পার্কে হস্তান্তর করা হয়। এরপর থেকে পার্কে বিভিন্ন প্রজাতির হরিণ বংশ বিস্তার করে। তবে পার্কে এখন সাম্বার, মায়া ও প্যারা হরিণ কমে গেছে।

পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘স্কয়ার গ্রুপের উপহারের হরিণগুলো আনার পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। পরে হরিণগুলো নির্ধারিত কোয়ারেন্টিন সেন্টারে রেখে বেষ্টনীতে অবমুক্ত করা হয়। এখন দর্শনার্থীরা বাড়তি আনন্দ পাবে। বর্তমানে পার্কে অসংখ্য চিত্রা হরিণ রয়েছে। বছরে দুইবার বাচ্চা দেওয়া হরিণের বংশ বিস্তার দ্রুত হয়।’

২০০১ সালের ১৯ জানুয়ারি দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৮০ সালে এটি ছিল হরিণ প্রজননকেন্দ্র। বর্তমানে পার্কের বিভিন্ন বেষ্টনীতে বাঘ, সিংহ, জেব্রা, ওয়াইল্ড বিস্ট, জলহস্তী, ময়ূর, কুমির, হাতি, ভালুক, হরিণ, লামচিতা, শকুন, অজগর, কচ্ছপ, রাজ ধনেশ, কাক ধনেশ, ইগল, সাদা বক, রঙ্গিলা বক, সারস, মথুরা, নিশিবক, কানিবক, বন গরুসহ ৫২ প্রজাতির ৩৪১টি প্রাণী রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট