1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতকানিয়া-লোহাগাড়া মানবিক ফাউন্ডেশনের ফ্রি চিকিৎসা সেবা আলীকদমে অনুষ্ঠিত হলো ‘ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স আল্ট্রা ম্যারাথন’ লামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক বছরে ৪৫৭ নরমাল ডেলিভারি লামায় ইটভাটায় প্রশাসনের অভিযান, ৪ ইটভাটাকে ৮ লক্ষ টাকা জরিমানা নাইক্ষ্যংছড়িতে বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার আলীকদমের কুরুকপাতা ইউনিয়নে ‘বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ’র কমিটি ঘোষণা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট শান্তিচুক্তির ২৮ বছর, যা বলছে জেএসএস আজ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে! তিন পার্বত্য জেলার স্কুলে বসছে স্টারলিংক সংযোগ কক্সবাজারের গ্রামে গ্রামে ভোটারসহ সাধারণ মানুষের ভালবাসায় সিক্ত সালাহ উদ্দিন আহমদ লামায় এইডস প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক প্রদর্শনী ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন আলীকদমে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৮ বছর পূর্তি উদযাপন থানচির দুর্গম পাহাড়ের বুলুপাড়ায় ৫৭ বিজিবি’র অর্থায়নে প্রাথমিক বিদ্যালয়

চোরাই মালামাল হজমকারী ধরাছোঁয়ার বাহিরে;আটক ৩ পাচারকারী

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২৩২ বার পড়া হয়েছে

 

স্টাফ রিপোর্টার

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারাস্হ মালুমঘাট বাজারের অসংখ্য চোরাই মালামাল হজমকারী ও হাতেনাতে ধরা পড়া ভাংগারি ব্যবসায়ী কফিল উদ্দিনকে রহস্যজনক কারণে পুলিশ আর পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তার নজরের বাহিরে।যদিও চোরাই বৈদ্যুতিক মালামাল উদ্ধার মামলায় তার নাম থাকলেও কেন তাকে আটক করা হচ্ছে না প্রশ্ন সচেতন মহলের।তবে বৈদ্যুতিক চোরাই মালামাল উদ্ধার মামলার ৩ পাচারকারীকে মালামাল উদ্ধারের ৪দিনের মাথায় আটক করায় পুলিশের নামে এলাকায় প্রশংসাও করা হচ্ছে।

ভাংগারি ব্যবসায়ী-কফিল উদ্দিন,উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের উত্তর মেদাকচ্ছপিয়া এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে।সে মালুমঘাট বাজারের ভাংগারি দোকানর ব্যবসায়ী।তার বিরুদ্ধে অসংখ্য চোরাই মালামাল হজম করার অভিযোগ রয়েছে।
আটক পাচারকারীরা হলেন,চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের উত্তর মেদাকচ্ছপিয়া ছৈয়দ করিম(মোর্শেদ),ঈদগাঁও উপজেলার তৌহিদুল ইসলাম ও পার্বত্য লামার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের কুমারী এলাকার রেজাউল করিম ইমন।

খুটাখালী পল্লী বিদ্যুৎ তদন্ত কেন্দ্রের ইনর্চাজ মোঃরফিকুল ইসলাম ও ডুলাহাজারা তদন্ত কেন্দ্রের ইনর্চাজ অচিন্ত কুমার মল্লিক জানান,গত ১১ অক্টোবর মালুমঘাট বাজারে ফিশারীঘাট কফিলের ভাংগাারি দোকানের সামনে ট্রাকে ভাংগারি মালামাল তোলার সময় চুরি হওয়া বৈদ্যুতিক মালামাল উদ্ধার করি।তৎমধ্য ছিল স্ট্রীল ক্রমআর্ম ৩টি,স্ট্রীল ব্রেস ৬টি,ক্রমআর্সপিন ৬টি,ডাবল আমিং বোল্ট ২টি ও মেশিন বোল্ট ২টি উদ্ধার করি।তবে চুরি হওয়া ১০স্পেন তার এখনো উদ্ধার করতে পারেনি।সন্ধান পেতে চলছে গোপন অভিযান।

নাম৷ প্রকাশে অনিচ্ছুক স্হানীয় বেশকিছু লোকেরা জানান,ভাংগারি ব্যবসায়ী কফিল চোরাই মালামাল হজম করে বলেই এলাকাতে চোরের উপদ্রব বেড়ে গেছে।গত ২/১ মাস আগে কফিলের দোকান থেকে রাবার মাড়াই মেশিনও উদ্ধার করা হয়।জানি না তার খুঁটির জোর কোথায়? এর আগে পরেও অনেক বার চোরাই মালামাল উদ্ধার নিয়ে বেশ কয়েকবার শালিস হয়েছে।তবু সে নিরবে ব্যবসা করতে পারাটা রহস্যময় মনে করছেন এলাকাবাসী।

চকরিয়া থানার এসআই কামরুল বলেন,ভাংগারি দোকান থেকে বৈদ্যুতিক চোরাই মালামাল উদ্ধারের,পরে বৈদ্যুতিক কর্তৃপক্ষ থানায় মামলা রুজু করে।তখন আমি গোপনে খোঁজ নিয়ে প্রথমে বৈদ্যুতিক মালামাল চোর মোর্শেদকে আটক করি।তার জবানবন্দি মতে তার থেকে ক্রয় করা ভ্যান চালক ফেরি ব্যবসায়ী তৌহিদ আর ইমনকেও আটক করেছি।তবে চোরাই মালামাল হজমকারী কফিলকেও দ্রুত ধরা হবে।সে পলাতক তাই আরো দোষ জানতে তদন্ত চলছেl

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট