1. admin@paharerkatha.com : paharer katha : paharer katha
  2. info@paharerkatha.com : পাহাড়ের কথা :
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০৮:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ঈদগাঁওয়ে চার মাসেও বই পায়নি শিক্ষার্থীরা লামা বিভাগের মাতামুহুরী বাঁশ মহাল নিলাম না দেয়ায় কোটি টাকা রাজস্ব বঞ্চিত সরকার লামায় ১০ জুয়াড়ি আটক, ভ্রাম্যমান আদালতে জেল-জরিমানা লামায় রাহবার ফাউন্ডেশন’র ফ্রী চিকিৎসা পেলেন অর্ধ শতাধিক নারী পুরুষ মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ১০ পাচারকারী থানচির দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করলেন বিজিবি খাগড়াছড়িতে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে গ্রেফতার ২ বান্দরবানে শতাধিক শিক্ষার্থীরা পেলেন এপেক্স ক্লাব’র শিক্ষা উপকরণ লামায় ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ’র নতুন সভাপতি মহেন্দ্র, সম্পাদক প্রণয় ও সাংগঠনিক দুর্জয় ত্রিপুরা আলীকদমে পারিবারিক কলহে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা, হাসপাতালে ভর্তি ৩ জন লামায় বিকল্প কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আরো ৫ জেলে পেলেন ২০টি উন্নত জাতের ছাগল লামায় এপেক্স ক্লাবের শিক্ষা সামগ্রী পেল শিক্ষার্থীরা লামায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালন আলীকদমে অবৈধভাবে পাহাড় কাটার দায়ে দুই জনকে জরিমানা বান্দরবানে ২১ কিলোমিটার হিল ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

নাইক্ষ‍্যংছড়ির ঘুমধুমের ফাত্রাঝিড়িতে তীব্র খাবার পানির সংকটে গ্রামবাসী

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

সানজিদা আক্তার রুনা,নাইক্ষ্যংছড়ি | 

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের রেজুর ফাত্রাঝিরি এলাকায় খাবার পানির সংকটের প্রতিবাদ করেছেন স্থানীয়রা শুক্রবার(১৪ এপ্রিল) বিকেল ৫টায় পার্বত্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের রেজু ফাত্রাঝিরি বাজারে পানির সংকটের কারণে প্রায় ২০জনের মত স্থানীয় বাসিন্দারা এলাকা জুড়ে খাবার পানির তীব্র সংকটের কারণে প্রতিবাদ করেন। নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়ন ৮নং ওয়ার্ড রেজু ফাত্রাঝিরি এলাকাটির দৈর্ঘ্যে ০৮.০০ কিঃ মিঃ। এই আট কিলোমিটার জুড়ে গ্রীষ্মকাল আসলেই দেখা দেয় খাবার পানির সংকট,তারই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘ এক মাস ধরে খাবার পানির সংকটে ভুগছে স্থানীয় সাধারণ জনগণ। স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মংবাঅং চাকমা বলেন, এই পাহাড়ি এলাকায় ১০ থেকে ১২টি নলকূপ রয়েছে, এইসব নলকূপের গভীরতা ৩০ থেকে ৩৫ ফুট । অল্প গভীরতার কারণে গ্রীষ্মকাল আসলেই ৬থেকে ৭টি নলকূপ শুকিয়ে যায়, বাকি ৪ থেকে ৫ টি নলকূপ পানি মিলে দৈনিক ৩০থেকে ৫০ লিটার, যা এলাকার মানুষের ১০% লোকজনের চাহিদাও মিটে না। স্থানী অনেকেই বলেন,বিগত সময় গ্রীষ্মকাল আসলে পাহাড়ের পাদদেশে গর্ত করে পানি সংগ্রহ করতো উক্ত এলাকায় বসবাসকারীরা -কিন্তু এখন ঐসব জায়গায় আর পানি পাওয়া যাচ্ছে না- কারণ হিসেবে তারা বলেন অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ইট ভাটায় জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করার জন্য সমস্ত বনাঞ্চলের কাঠ কেটে বিরাণ ভূমিতে পরিণত করার ফলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের দাবী দ্রুত পানির ব্যবস্থা করার জন্য সংশ্লিষ্টের কাছে জোর দাবী করেন। স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন ৮ কিঃমিটার জুড়ে স্থায়ীভাবে পানির ব্যবস্থা করতে মাত্র ১৭লক্ষ টাকা খরচ করা হলে মোটামুটিভাবে মিটে যেত চলমান পানির সমস্যা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট